শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১১

খুব সহজেই আপনার ফেইসবুক প্রোফাইলে ব্যানার যুক্ত করুন



এ জামানায় খুব কম ইন্টরনেট ব্যবহারকারী আছেন যিনি ফেইসবুক ব্যবহার করে নি । তো ফেইসবুকের প্রোফাইল অনেকভাবেই দৃষ্টিনন্দন করা যায় । যেমন -ব্যানার যুক্ত করে , ক্রিয়েটিভ প্রোফাইল পিকচার সেট করে, আবার বিভিন্ন রকম থিম দিয়ে । তো চলুন আজ ফেইসবুক প্রোফাইলে ব্যানার যুক্ত করি । এর একটি নমুনা দেখুন---









ব্যানার যুক্ত করার জন্য আমাদের ব্যানারের ওয়েবসাইটের সাহায্য লাগবে । ব্যানার যুক্ত করার অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে । কিন্তু সকল ওয়েবসাইটই মানসম্মত নয় । আমার পছন্দের ওয়েবসাইট হল FBANNERS । প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করুন – http://www.fbanners.com/

ফেইসবুকে লগইন করুন । এরপর উক্ত সাইটে যান । এ সাইটের প্রথমপতায় নতুন আপলোড হওয়া কিছু ব্যানার দেয়া থাকবে । পছন্দ অনুযায়ী একটির উপর ক্লিক কুন । প্রথমপাতা থেকে পছন্দ না হলে বাম পাশের Category থেকে বিভাগ করুন । সেখান থেকে পছন্দ করে এর উপর ক্লিক করুন । এবার নিচের মত কাজ করুন-
লাল চিহ্নিত বাটনে ক্লিক করুন











2. এরপর নিচের মত একটি পেজ আসবে । Done বাটনে ক্লিক করুন ।









3. ব্যস হয়ে গেল । আপনার ফেইসবুক পোফাইলে কিছু ক্ষণের মধ্যেই ব্যানার যুক্ত হয়ে যাবে ।

*** এ ওয়েবসাইটের আরো অনেক সুবিধা রয়েছে । এখানে আপনি নিজের ছবি দিয়ে ব্যানার বানাতে পারবেন । এজন্য বামপাশের Generators থেকে Create a banner এ ক্লিক করুন । না বুঝলে নিচের ছবি দেথুন -









এরকম আরেকটি সাইট হল –http://profilegen.com/ । এ সাইটেও আপনি ক্রিয়েটিভ ব্যানার পাবেন ।

ইউএসবি পোর্ট লক এবং আনলক করার নিয়ম।





অনেকে অনেক কারনে ইউএসবি পোর্ট লক করে রাখতে চায়। তার জন্যে অনেক ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন ।কিন্তু সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার ইউএসবি পোর্ট লক এবং আনলক করতে পারেন।

তাহলে সে জন্যে যা যা করতে হবে।

ডিসএবল করার নিয়ম:



১. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।

২. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।

৩. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:

HKEY_LOCAL_MACHINESYSTEMCurrentControlSetServicesUsbStor

৪. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।

৫. ভ্যালু ডাটা বক্সে 4 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।

৬. কাজ শেষ Registry Editor ক্যানসেল করুন।



এনাবল করার নিয়ম:

১. Start মেনু থেকে Run এ ক্লিক করুন।

২. রান বক্সে regedit টাইপ করে OK করুন।

৩. এই ঠিকানায় প্রবেশ করুন:

HKEY_LOCAL_MACHINESYSTEMCurrentControlSetServicesUsbStor

৪. রাইট প্যান থেকে Start এ ডাবল ক্লিক করুন।

৫. ভ্যালু ডাটা বক্সে 3 টাইপ করুন, Hexadecimal এ ক্লিক করুন (যদি এটা সিলেক্ট করা না থাকে), ওকে প্রেস করুন।

৬. কাজ শেষ Registry Editor ক্যানসেল করুন।

Office 2007 এর ফাইলকে পাসওয়ার্ড



আমরা সবাই কম্পোজ এর কাজ করে থাকি MS Office Word দিয়ে । অনেকেই Office Word 2007 ব্যবহার করেন । যারা MS Word 2003 থেকে MS Word 2007 এ আসে , অর্থাৎ MS Word 2007 ব্যবহার শুরু করে । তারা অনেকেই জানেন না যে কিভাবে Office 2007 এর ফাইলকে পাসওয়ার্ড দিতে হয় । কেননা আগের ভার্শন থেকে এ ভার্শনের পাসওয়ার্ড দেয়ার পদ্ধতি অন্যরকম । আজ আপনাদের দেখাব কিভাবে MS Office Word 2007 এর ফাইলকে পাসওয়ার্ড দিতে হয় ।
যেকোন .doc বা .docx ফাইল ওপেন করুন ।
উপরের রিবন থেকে Microsoft Office Button এ ক্লিক করুন । এরপর Save As এ ক্লিক করুন ।







একটি নতুন উইন্ডো আসবে । উইন্ডোটির সবার নিচে অবস্থিত Tools এ ক্লিক করুন । এরপর এখান থেকে General Options এ ক্লিক করুন ।








নতুন আরেকটি উইন্ডো আসবে। এখানে দুইটি অপশন পাবেন । একটি হল Password To Open , এটা শুধু ডকুমেন্ট ওপেন করার সময় পাসওয়ার্ড চাইবে ।
অপরটি হল Password To Modify এটাতেও পাসওয়ার্ড দি্লে ডকুমেন্ট মডিফাই করার সময়ও পাসওয়ার্ড জিজ্ঞাসা করবে।








১ম বক্সে পাসওয়ার্ড দিন ।( যদি ২য় টিতে দেয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে দিতে পারেন ) । এবার OK তে ক্লিক করুন ।
কাজ শেষ । এবার ডকুমেন্টটি খুললে পাসওয়ার্ড চাইবে । নিচের ছবির মত:





কম্পিউটার কেনার সময় প্রথমেই কয়েকটি জিনিসের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন:






কম্পিউটার কেনার সময় প্রথমেই কয়েকটি জিনিসের প্রতি লক্ষ্য রাখবেন:

১. যেখান থেকে কিনছেন, সেই দোকান ক্রেতাদের কীরূপ গ্রাহক সেবা দেয়। এক্ষেত্রে পরিচিতরা সাহায্য করতে পারে।

২. বাজারে অনেক সময় খোলা হার্ডওয়্যার পাওয়া যায়। কখনোই এগুলো কিনবেন না।

৩. আপনি কম্পিউটার এক্সপার্ট না হলে অন্তত:পক্ষে Processor, Mainboard, RAM, HDD, ODD, Graphics Card, Casing একই দোকান থেকে কিনবেন। তারাই এগুলো সঠিকভাবে configure করে দিবে।

এখন আমি কম্পিউটারের মূল প্রত্যেকটি আলাদা part সম্পর্কে বলবো এবং এগুলো কেনার সময় কী কী বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, সে সম্পর্কে বলবো।

Processor (প্রসেসর):

কম্পিউটারের প্রধান জিনিস। এটিই কম্পিউটারের সকল কাজ করে থাকে। মূলত একেই CPU (Central Processing Unit) বলে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল Intel এবং AMD (Advanced Micro Device)। দুইটাই ভালো, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং technology’র দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে Intel.

প্রসেসর যেহেতু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই এটি কেনার সময় বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে।

১. প্রসেসরের clock speed কত, সেটা লক্ষ্য করতে হবে। ক্লক স্পিড যত বেশি হবে, প্রসেসরের প্রসেসিং ক্ষমতাও তত বেশি হবে।

২. প্রসেসরের সিরিজ কী, সেটা খেয়াল করতে হবে। সিরিজ যত উন্নত হবে, স্পিড তত বাড়বে। Intel এর প্রথম দিককার প্রসেসর এর মধ্যে রয়েছে, Pentium Series। পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে এসেছে, Celeron series, Core Series, i Series। Pentium Series এর মধ্যে, P1 (Pentium 1) এর চাইতে P2 ভালো, P2 এর চাইতে P3 ভালো আবার, P3 এর চাইতে P4 ভালো। অর্থাৎ, same clock speed এর P1 এর চাইতে P2 এর স্পিড বেশি। আবার, একইভাবে, Pentium Series এর চাইতে Core Series এর স্পিড বেশি। core series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core 2 Quad> Core 2 Duo> Dual Core. আবার core i series এর প্রসেসর গুলোর মধ্যে, Core i7 extreme> Core i7> Core i5> Core i3।

৩. প্রসেসরে কয়টি কোর (core) এবং কয়টি থ্রেড (thread) রয়েছে, তা খেয়াল করতে হবে। কোর এবং থ্রেড এর সংখ্যা বেশি হলে স্পিড বাড়বে। এখন পর্যন্ত সবোর্চ্চ ছয়টি কোরের প্রসেসর আবিস্কৃত হয়েছে।

৪. FSB (Front Serial Bus) এর পরিমাণ লক্ষ্য করতে হবে। FSB বেশি হলে স্পিড বেশি হবে। যদিও নতুন প্রসেসর গুলোতে FSB ব্যবহার করা হয় না। এর পরিবর্তে QPI ব্যবহৃত হয়।

৫. Cache Memory (ক্যাশ মেমরি) কত, তা লক্ষ্য করতে হবে। ক্যাশ মেমরির মধ্যে প্রকারভেদ রয়েছে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ক্যাশ মেমরি হল L3 Cache.

৬. Hyper Threading Technology রয়েছে কিনা, লক্ষ্য রাখবেন। এ প্রযুক্তি Multitasking এর ক্ষেত্রে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।

৭. Intel Processor এর ক্ষেত্রে, Turbo Boost Technology রয়েছে কিনা, তা লক্ষ্য রাখবেন। এই প্রযুক্তি প্রয়োজনের সময় প্রসেসরের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৮. GPU (Graphics Processing Unit) রয়েছে কিনা, দেখবেন। প্রসেসরে GPU থাকলে এবং ভালো মাদারবোর্ড ব্যবহার করলে External Graphics Card দরকার হয়না। (যদি না আপনি কম্পিউটারে খুবই উন্নত মানের গেম খেলেন অথবা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং বা HD ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি কাজ না করেন।)

[শেষ তিনটি অপশন বিশিষ্ট প্রসেসরের দাম সাধারণত বেশি হয়। সাধারণ কাজের জন্য এই সকল অপশনের প্রয়োজন নেই।]

Mainboard or Motherboard (মেইনবোর্ড বা মাদারবোর্ড):

এই বোর্ডটিতেই কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশ যুক্ত থাকে। মেইনবোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ডগুলো হল: Gigabyte, Intel, Foxcon, Asus ইত্যাদি। মেইনবোর্ড অবশ্যই প্রসেসর সাপোর্টেড হতে হবে। মেইনবোর্ড এর পোর্ট দুই ধরনের হয়, IDE এবং S-ATA। তবে বর্তমানে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডই দেখা যায়। প্রায় সব S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে অন্তত একটি IDE পোর্ট থাকে। প্রয়োজনে IDE to S-ATA converter ব্যবহারের মাধ্যমে S-ATA পোর্টের মেইনবোর্ডে IDE device ব্যবহার করা যায়। মেইনবোর্ড কেনার সময় যে যে বিষয় লক্ষ্য রাখবেন, তা হল:

১. মেইনবোর্ড যেনো প্রসেসর সমর্থিত হয়।

২. RAM এর ধরন। মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেরকম হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে। সর্বাধুনিক RAM টাইপ হল DDR3।

৩. USB Port এর version কত। সর্বাধুনিক হল USB 3.0। [USB 3.0 পোর্ট বিশিষ্ট মেইনবোর্ড এর দাম কিছুটা বেশি]

৪. বর্তমানে সব মেইনবোর্ডেই LAN Card (Local Area Network Card) থাকে। তাছাড়া, HD audio এবং HD Video ও লক্ষ্য করা যায়। Integrated Graphics এর মান বেশি হলে ভালো হয়।

Monitor (মনিটর):

এটাই কম্পিউটারের প্রধান আউটপুট। মনিটরের জন্য ভালো ব্র্যান্ড গুলো হচ্ছে: Samsung, Philips, LG, Asus, HP, Fujitsu ইত্যাদি। মনিটর কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখবেন:

LCD (Liquid Cristal Display) /LED (Light Emitting Diode) Monitor এর ক্ষেত্রে:

১. আপনার প্রয়োজন অনুসারে স্ক্রিন সাইজ সিলেক্ট করবেন। বর্তমানে অনেক মনিটরেই Built-in TV Tuner থাকে। একই সাথে কম্পিউটারের মনিটর এবং টিভির কাজ করবে এগুলো। TV Tuner না থাকলে প্রয়োজন হলে আপনি পৃথকভাবে TV Tuner কিনতে পারবেন।

২. LCD মনিটর গুলো স্কয়ার এবং ওয়াইড স্ক্রিন এই দুই ধরনের হয়। আপনার কজের প্রয়োজন অনুসারে আপনি তা select করবেন।

৩. LCD এবং LED মনিটর এর পার্থক্য হল: LED মনিটর হল উন্নত প্রকারের LCD মনিটর। তুলনামূলক ভাবে LED মনিটরে ভালো ছবি দেখা যায়। তাছাড়া, LED মনিটরে দেখতেও সাচ্ছন্দ্য বোধ হয়।

৪. কন্ট্রাস্ট রেশিও (Contrast Ratio) লক্ষ্য করবেন। এটি যত বেশি হবে, ছবির মান তত ভালো হবে, অর্থাৎ ছবি শার্প আসবে।

৫. Response Time কম হলে ভালো হয়।

RAM- Random Access Memory (র‍্যাম):

RAMও কম্পিউটারের স্পিড বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। RAMএর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে: Transcend, Twinmos ইত্যাদি। RAM কেনার সময় এগুলো খেয়াল রাখবেন:

১. RAM এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে কম্পিউটারের স্পিড বাড়বে। অর্থাৎ, 1 GB RAM এর চেয়ে 2 GB RAM এর স্পিড বেশি হবে।

২. RAM এর বাস ফ্রিকোয়েন্সি বেশি হলে RAM এর ক্ষমতা বাড়বে।

৩. RAM এর ধরন উন্নত হলে তা কম্পিউটারের গতি আরও বৃদ্ধি করবে। যেমন, DDR3 RAM সমপরিমাণের DDR2 RAM এর চেয়ে শক্তিশালী। তবে মেইনবোর্ডে RAM এর স্লট যেমন হবে, সেই ধরনেরই RAM কিনতে হবে।

Hard Disk Drive (HDD) (হার্ডডিস্ক):

কম্পিউটারের তথ্য এতে জমা থাকে। এটি কম্পিউটারের Virtual RAM হিসেবেও কাজ করে। এর ভালো ব্র্যান্ড হচ্ছে, Samsung, Transcend ইত্যাদি। এটি কেনার সময় নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য করবেন:

১. সাধারণভাবেই, হার্ডডিস্ক এর স্টোরেজ ক্ষমতা বেশি হলে বেশি তথ্য জমা রাখতে পারবেন। বাজারে ১৬০ GB থেকে শুরু করে ৩ TB হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়।

২. হার্ডডিস্ক এর RPM (Revolutions Per Minute) বেশি হলে এর ডাটা ট্রান্সফার রেট বেশি হবে।

৩. মেইনবোর্ডের পোর্ট S-ATA হলে হার্ডডিস্কও S-ATA ই কিনতে হবে।

৪. এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক এর ক্ষেত্রে, আপনার মেইনবোর্ড এ USB 3.0 থাকলে USB 3.0 হার্ডডিস্ক কেনাই ভালো। কেননা, কয়েক বছরের মধ্যেই USB 2.0 উধাও হয়ে USB 3.0 এর জায়গা নিবে। লক্ষণীয়: এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক স্হায়ী HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায় না, তবে ইন্টার্নাল HDD, এক্সটার্নাল HDD এর ন্যায় ব্যবহার করা যায়।

Casing (কেসিং):

কেসিং হল Mainboard, HDD, ODD সাজিয়ে রাখার জন্য বক্স। কেসিং এর জন্য ব্র্যান্ড অতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে Mercury এবং Gigabyte এর কেসিং গুলো ভালো হয়। কেসিং কেনার সময় নিচের বিষয়টি লক্ষ্য করবেন:

১. কেসিং এর দাম vary করে PSU (Power Supply Unit) এর জন্য। PSU যদি বেশি watt এর হয়, তবে PSU এর দাম বেড়ে যায়। ফলে কেসিং এর দাম বেড়ে যায়। আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী PSU select করবেন। যেমন, ভালো এবং বেশি পাওয়ারের এক্সটার্নাল গ্রাফিক্স কার্ড, বড় স্ক্রিনের মনিটর ব্যবহার করলে বেশি পাওয়ার এর পাওয়ার সাপ্লাই লাগবে।

Optical Disk Drive (ODD) (অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ):

ODD হল সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার/রাইটার। ODD এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Samsung, Asus, Lite-On ইত্যাদি। লক্ষ্য করুন:

১. বর্তমানে সিডি প্লেয়ার এবং ডিভিডি প্লেয়ার এর মূল্যে পার্থক্য খুবই কম। CD player, DVD play করতে পারেনা, কিন্তু DVD player, CD play করতে পারে।

২. আপনি চাইলে কয়েকশ টাকা বেশি দিয়ে Combo Drive অথবা DVD writer কিনতে পারেন। Combo drive হল সেইসব ODD যেগুলো CD Play, DVD play এবং CD write করতে পারে। আর DVD writer দিয়ে আপনি CD play, DVD play, CD write, DVD write সবই করতে পারবেন।

৩. মেইনবোর্ড এর পোর্ট অনুসারে ODD কিনতে হবে। (অন্যথায় converter ব্যবহার করতে হবে)

৪. ODD এর speed বেশি হলে সিডি/ডিভিডি থেকে দ্রুত ডাটা রিড হবে এবং দ্রুত ডাটা রাইট হবে।

Graphics Card (গ্রাফিক্স কার্ড) বা AGP Card(Accelerated Graphics Port Card):

ভালো গেম খেলার জন্য বা গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজের জন্য ভালো গ্রাফিক্স কার্ড অত্যন্ত প্রয়োজন। গ্রাফিক্স কার্ডের মধ্যে ভালো ব্র্যান্ড হল: Asus, Gigabyte, Sapphire ইত্যাদি। এটি কেনার জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল করবেন।

১. V-RAM বেশি হলে ভালো গ্রাফিক্স পাবেন।

২. সাধারণ র‍্যাম এর মতই V-RAM এর টাইপ উন্নত হলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

৩. এছাড়াও, Clock rate, Memory Bus ইত্যাদি বিভিন্ন জিনিসের জন্যও গ্রাফিক্স কার্ডের ক্ষমতার পরিবর্তন হয়।

৪. আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট গেম এর প্রতি আকৃষ্ট হন অথবা নির্দিষ্ট কোন সফটওয়্যার দিয়ে কাজ করেন, তবে সেই সফটওয়্যারের requirement অনুসারে নির্দিষ্ট চিপসেটের গ্রফিক্স কার্ড কিনবেন।

Key Board (কী-বোর্ড):

কী-বোর্ড কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুইটা ইনপুট ডিভাইস এর মধ্যে এটি একটি। কী-বোর্ড এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Deluxe, Mercury ইত্যাদি। এটি কেনার সময় লক্ষ্য করবেন বাংলা অক্ষর রয়েছে কিনা। (Unijoy বা Bijoy লে আউট-এ লেখার জন্য অপরিহার্য)।

Mouse বা মাউস:

অপর গুরুত্বপূর্ণ ইনপুট ডিভাইস হল এটা। এর ভালো ব্র্যান্ড হল: A4Tech, Mercury ইত্যাদি।

১. কত DPI (Dots Per Inch) লক্ষ্য করবেন। DPI বেশি হলে সূক্ষ্ণ ভাবে মাউস দিয়ে কাজ করতে পারবেন।

২. ধরতে সুবিধা হয়, এমন মাউস কিনবেন।

UPS (Uninterpretable Power Supply) ইউপিএস:

বাংলাদেশে ডেস্কটপ কম্পিউটারের জন্য UPS যে অপরিহার্য তা বলার বাইরে। UPS কেনার সময় এগুলো লক্ষ্য করবেন:

১. দুই ধরনের UPS পাওয়া যায়। Online UPS এবং Offline UPS। এদের মধ্যে পার্থক্য হল, বিদ্যুৎ চলে গেলে Online UPS on হতে কোন সময় নেয় না, কিন্তু Offline UPS সামান্য সময় নেয়। সম্ভবনা কম হলেও এই সামান্য সময়ের মধ্যে কম্পিউটারের পাওয়ার চলে গিয়ে রি-স্টার্ট হতে পারে।

২. আপনার চাহিদা অনুযায়ী UPS এর পাওয়ার select করবেন। মনিটরের স্ক্রিন বড় হলে, বেশি পাওয়ারের গ্রাফিক্স কার্ড ব্যবহার করলে, উন্নত প্রসেসর হলে বেশি পাওয়ারের UPS প্রয়োজন। দোকানে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন বললে তারা সঠিক UPS দিতে পারবে।

৩. সাধারণত একটি UPS এর Back-up time ২০-২৫ মিনিট। এর চেয়ে বেশি Back-up time এর UPS কিনতে হলে মূল্য বেশি হবে।

TV- Tuner/ TV card:

কম্পিউটারের মনিটরকে একই সাথে টিভি দেখার কাজে ব্যবহার করতে প্রয়োজন। LCD/LED টিভির মূল্য বেশি বলে অনেকেই LCD monitor এবং TV card কিনে টিভি দেখার পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছেন। তবে টিভি দেখাই যদি হয় আপনার উদ্দেশ্য, তবে LCD/ LED TV monitor ই কিনুন। এতে ফলাফল ভালো পাবেন। TV card এর সুবিধা হল, এর মাধ্যমে আপনি শুধু টিভিই দেখতে পাবেন না, অনুষ্ঠানও রেকর্ড করে আপনার হার্ডডিস্ক এ জমা করে রাখতে পারবেন। TV tuner অবশ্যই মনিটরের রেজ্যুলেশন এর সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ হতে হবে। শপ এ আপনার মনিটরের রেজ্যুলেশন বা মডেল বললেই তারা সঠিক টিভি কার্ড বেছে দিতে পারবেন। TV card এর জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল: Avermedia, Real view, Gadmei ইত্যাদি।





Speaker বা স্পিকার:

কম্পিউটারের আরেকটি আউটপুট ডিভাইস। গানের প্রতি আপনার আসক্তি অনুযায়ী এটি কিনবেন। ২:১ এর স্পিকার হল মোট তিনটি স্পিকারের সমষ্টি, যার মধ্যে একটি বড় এবং অন্য দুইটি ছোট। বড়টি হল উফার (woofer) এবং ছোটটি হল সাব উফার (sub-woofer)। উফারটি ব্যাস সাউন্ড এবং সাব উফারটি ট্রেবল প্রদান করে। গানে আপনার ভালো আসক্তি থাকলে এক্সটার্নাল সাউন্ড কার্ড কিনতে পারেন। তবে বর্তমান প্রায় সব মেইনবোর্ড এই ৫:১ সাউন্ড কার্ড বিল্ট-ইন থাকে। ফলে আপনি ৫:১ স্পিকার ব্যবহার করতে পারবেন। তবে আরও উন্নত সাউন্ডের জন্য ৭:২ স্পিকারও ব্যবহার করতে পারেন (এর জন্য ৭:২ সাউন্ড কার্ড লাগবে)। স্পিকারের জন্য ভালো ব্র্যান্ড হল Creative, Microlab, Logitech ইত্যাদি

বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১১

পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট বা পিএসইউ(PSU)



পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট বা পিএসইউ(PSU) এর বেসিক কাজ হচ্ছে আমাদের বিদ্যুৎ লাইনের থেকে ইলেক্ট্রিসিটি সংগ্রহ করে তাকে কনভার্ট করা। আমাদের বিদ্যুৎ এর লাইনে থাকে ২২০ থেকে ২৪০ ভোল্ট (নর্থ আমেরিকা, সাউথ আমেরিকার কিছু অংশে, জাপান এবং তাইওয়ান এ কিন্তু ১১০ থেকে ১১৭ ভোল্ট ) এবং তা AC মুডে থাকে। আমাদের কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট টি এই বিদ্যুৎ কে ১২, ৬ এবং ৩.৩ ভোল্ট- DC, তে কনভার্ট করে।

রেটিংঃ

যদিও আমরা সবাই জানি ওয়াট (watt) কি, তার পরেও আসুন অনেক দিন আগের জানা টাকে একটু ঝালাই করে নেই;

ওয়াট = ভোল্টেজ x এম্পেয়ার (W= V x A)

সাধারনত সব ধরনের কম্পিউটার এর কাজের জন্য সব ধরনের পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এর দরকার হয় না। যেমন;
যে সমস্ত কম্পিউটার এ শুধু মাত্র টুক টাক কাজ করা হয়, (ইন্টারনেট সার্ফিং, মুভি দেখা, খুবি ছোট গেম খেলা, মাইক্রোসফট অফিস এ কাজ করা) তাদের জন্য ৩০০ ওয়াট এর একটি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট যথেষ্ট।
মাঝারি ধরনের একটি গেমিং পিসির জন্য পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট হওয়া উচিত, ৫০০ থেকে ৮০০ ওয়াট এর।
হাই এন্ড পিসি র জন্য দরকার ৮০০ থেকে ১৪০০ ওয়াট এর পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট।
খুবি শক্তিশালি সার্ভার (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে গেমিং সার্ভার) এর জন্য ২ কিলো ওয়াট এর পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট লাগতে পারে।

ছোট একটি অংকঃ

ধরুন আপনি একটি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কিনতে বাজারে গেলেন। দোকানদার আপনার সামনে দুটি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট রেখে বললেন, আপনি যেটা নিতে চান। একই দাম দুইটার।

আপনি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এর গায়ে দেখলেন, দুটোর দুই ধরনের রেটিং করা, একটি তে লিখা আছে। “peak rating of550 watts at 25°C, with 25 amps (300 W) on the 12 volt line”

অপরটিতে লিখা আছে, “ continuous rating of 450 watts at 40°C, with 33 amps (400 W) on the 12 volt line”

আপনি বলুন কোনটি নেবেন ? আমি কিন্তু দ্বিতীয় টি নিবো, কেন জানেন? দেখুন ২য় টি আপনাকে সবসময় ৪৫০ ওয়াট সাপ্লাই করতে পারে, যেখানে প্রথম টি আপনাকে সর্বোচ্চ (সব সময় নয় কিন্তু) ৫৫০ ওয়াট দিতে পারে।



কার জন্য কত ওয়াট দরকারঃ
নরমাল এজিপি কার্ডঃ ২০ থেকে ৩০ ওয়াট।
পিসিআই কার্ডঃ ৫ ওয়াট
SCSI পিসিআই কার্ডঃ ২০ থেকে ২৫ ওয়াট।
ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভঃ ৫ ওয়াট
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ডঃ ৪ ওয়াট
সিডি রম ড্রাইভঃ ১০ থেকে ২৫ ওয়াট।
র‍্যামঃ ১০ ওয়াট (প্রতি ১২৮ মেগাবাইটের জন্য)
৫৪০০ আর পি এম হার্ড ড্রাইভঃ ৫ থেকে ১১ ওয়াট
৭২০০ আর পি এম হার্ড ড্রাইভঃ ৫ থেকে ১৫ ওয়াট
মাদারবোর্ড (সিপিউ, র‍্যাম ছাড়া)ঃ ২০ থেকে ৩০ ওয়াট।



OLYMPUS DIGITAL CAMERA



গঠনঃ

বেশির ভাগ পি এস ইউ স্কোয়ার শেপ, মেটাল বক্সের মধ্যে থাকে। সাধারনত দৈর্ঘ ৮৬ মিলিমিটার; প্রস্থ ১৫০ মিলিমিটার; এবং উচ্চতা ১৪০ মিলিমিটার;

কানেক্টরঃ









কমবেশি সাত ধরনের কানেক্টর দেখাযায় এখনকার দিনের এ টি এক্স পাওয়ার সাপ্লাই এ। এগুলো হচ্ছে,

২৪ পিন এ টি এক্স (P1)ঃ মাদারবোর্ড এ পাওয়ার সাপ্লাই করে থাকে। সবচাইতে বড় এই কানেক্টরটি তে মোট ২৪ টি পিন থাকে, আসুন দেখে নেই এই ২৪ টি পিনের কোনটি কি কাজ করে,









টিপসঃ ছোট্ট একটা টিপস বলি, আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কাজ করছে কি না, জানার জন্য, ২৪ পিন এ টি এক্স কানেক্টর টির সবুজ এবং কালো রঙ এর পিন দুটি কে সর্ট করে দিন। এবার পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট টি চালু করে দেখুন, ফ্যান ঘুরছে ? ঘুরলে আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট টি কাজ করছে। (বিঃ দ্রঃ এটি একটি খুবি প্রাথমিক পরীক্ষা।)

৪ পিন মোলেক্স (4 pin molex): কম্পিউটার এর বিভিন্ন পেরিফেরাল কে চালাবার জন্য এই ৪ পিন এর কানেক্টর টি ব্যবহার করা হয়। যেমন, হার্ড ড্রাইভ, সিডি / ডিভিডি রম ইত্যাদি। লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, হলুদ রঙ এর তারে +১২ ভোল্ট, লালে +৫ ভোল্ট, এবং কালো হচ্ছে গ্রাউন্ড।

৪ পিন এফ ডি ডি কানেক্টরঃ এই কানেক্টর টী শুধু মাত্র ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ এ পাওয়ার সাপ্লাই দেয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।একে অনেক সময়, মিনি মোলেক্স বলেও ডাকা হয়। এখানেও লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে, হলুদ রঙ এর তারে +১২ ভোল্ট, লালে +৫ ভোল্ট, এবং কালো হচ্ছে গ্রাউন্ড।

৪ পিন, পি৪_১২ভোল্টঃ এই পিন্ টি এ টি এক্স পি এস ইউ এর নতুন সংযোজন।একে পি৪ পাওয়ার কানেক্টর বলেও ডাকা হয়। পেন্টিয়াম ৪ প্রসেসর থেকে এর যাত্রা শুরু। পেন্টিয়াম ৪ প্রসেসর এর জন্য আলাদা ভাবে ১২ ভোল্ট বিদ্যুৎ প্রদান করাই এর কাজ।

সিরিয়াল এ টি এ পাওয়ার কানেক্টরসঃ আমাদের কম্পিউটার এর সাটা হার্ড ড্রাইভ এবং সাতা সিডি/ ডিভিডি রমের জন্য একটি স্পেশাল ধরনের ১৫ পিনের পাওয়ার কানেক্টর। এই ১৫ পিনের মধ্যে, ৩.৩ , ৫ এবং ১২ ভোল্ট সাপ্লাই হয়।

৬ পিন পিসিআই এক্সপ্রেস পাওয়ার কানেক্টরঃ আধুনিক যুগের গ্রাফিক্স কার্ড গুলো যে অনেক বেশি পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, তাতো আমরা আগেই জেনে গেছি।আধুনিক বেশ কিছু গ্রাফিক্স কার্ড এর জন্য এই ৬ পিন পিসিআই এক্সপ্রেস পাওয়ার কানেক্টর, যা গ্রাফিক্স কার্ড কে আলাদা ৭৫ ওয়াট পর্যন্ত পাওয়ার দিতে সক্ষম।

৬ পিন আউক্স পাওয়ার কানেক্টরঃ এই পাওয়ার কানেক্টর টির, সাধারন কম্পিউটার এ তেমন একটা কাজে না লাগলেও বিভিন্ন ধরনের এক্সপেনশন কার্ড এ এই ধরনের পাওয়ার কানেক্টর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

কিছু তথ্যঃ
আপনি জানেন কি, একটি পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এর গড় আয়ু কত ? খুব বেশি না, মাত্র ১ লক্ষ্য ঘন্টা বা ১১ বছর (প্রায়)। তবে এটা নির্ভর করে, আপনি আপনার কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এর কিভাবে যত্ন নিচ্ছেন। পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট টি কি বেশি গরম করে ফেলছেন ? ঠিক মতন এর গরম বাতাস যেন বের হয়ে যায়, সে দিকে লক্ষ্য রাখছেন ? এর ফ্যানে যেন ধুলা বালি না জমে তা দেখছেন তো ? ইত্যাদি।
যে কম্পিউটার সিস্টেম এ ঠান্ডা বাতাস চলাচলের সব রকমের ব্যবস্থা আছে, সেই কম্পিউটার এর পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট টি ততো ভালো থাকে।
আধুনিক পাওয়ার সাপ্লাই গুলো এমন ভাবে তৈরী যে, আপনার কম্পিউটার কে সাট ডাউন করে রাখলেও আপনার কী বোর্ড এর কী বোর্ড পাওয়ার অন (Key Board Power ON – KBPO), Wake- On- LAN, Wake-On- Ring , পদ্ধতিতে চালু করে ফেলতে পারবেন।

যে ৪টি উপায়ে আপনার ফেইসবুক পাসওয়ার্ড চুরি হতে পারে



বর্তমান যুগে ফেসবুক যেন প্রত্যেকের নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রতিদিন অন্তত একবার করে ফেসবুক না দেখলে যেন চলেই না। আবার অনেকে তো প্রতি মুহুর্তেই মোবাইল ও বিভিন্ন উপায়ে ফেসবুকে থাকছেন। অর্থাৎ, প্রতিদিনের একটি অপরিহার্য্য অংশ হয়ে গেছে ফেসবুক। তারচেয়েও বড় ব্যাপার হলো, ফেসবুকে ব্যক্তিগত অনেক তথ্য সংরক্ষিত থাকে। এছাড়াও আপনার ফেসবুকের নিরাপত্তা এতোটাই গুরুত্বপূর্ণ যে, কেউ তা হাতে পেয়ে গেলে এর মাধ্যমে কেবল আপনার সম্পর্কে তথ্য চুরিই নয়, বরং আপনার চিত্রটাকেই সবার সামনে নষ্ট করে ফেলতে পারে।

ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে গেলে কী হবে তা নিশ্চয়ই বিস্তারিত বলার প্রয়োজন নেই। আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি নিজের অজান্তেই ফেসবুকের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিতে পারেন অন্যের হাতে।

ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন, কজ এবং বিজ্ঞাপন

এ কথা বারবারই বলা হয় যে, ফেসবুকের অসংখ্য অ্যাপ্লিকেশনের অধিকাংশই নিরাপদ নয়। কিছুদিন আগে ফার্মভিলের মতো সর্বাধিক জনপ্রিয় কিছু অ্যাপ্লিকেশন ও গেমও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে স্বীকার করেছে যে, তারা বিজ্ঞাপনের স্বার্থে তাদের ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য দিয়েছে। এছাড়াও অসংখ্যা অ্যাপ্লিকেশনের ভাণ্ডারে হঠাৎই হয়তো এমন কোনো অ্যাপ্লিকেশন থেকে আপনাকে রিকোয়েস্ট বা ইনভাইট পাঠানো হলো যেটা এমন পাসওয়ার্ড চুরি করে এবং এখন পর্যন্ত ধরা পড়েনি।









আসল কথা হলো, এসব অজানা-অচেনা কজ, অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদি থেকে যত দূরে থাকা যায় ততই ভালো। অন্যথায় এসবের মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড বা অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্যাদি হ্যাকারদের হাতে চলে যাওয়াসহ আপনার অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণই চলে যেতে পারে।

ফেসবুক ইমেইল ফিশিং

ইমেইলের মাধ্যমেও আবার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরির শিকার হতে পারেন একটু অসতর্ক হলেই। অনেক চালাক হ্যাকাররা ঠিক ফেসবুক নোটিফিকেশনের মতো করে ইমেইল তৈরি করে এবং তা ফেসবুকের মতোই কাছাকাছি কোনো ডোমেইন থেকে ইমেইল আকারে পাঠায়। এসব ইমেইলে থাকা লিংকগুলো ক্লিক করলে যে সাইটটি ওপেন হবে সেটাও অবিকল ফেসবুকের মতোই হবে। কিন্তু মূলত এটি ফিশিং সাইট। এর ফলে, আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড নিশ্চিন্তে হ্যাকার মশাইরা পেয়ে যাচ্ছে।









এসব আক্রমণ থেকে বাঁচতে সবসময় ইমেইলের লিংকে ক্লিক করার আগে দেখে নেয়া উচিৎ তা facebook.com ঠিকানাতেই যাচ্ছে কি না। কারণ, যত যা-ই হোক। ফেসবুকের ঠিকানা ঠিক থাকলে লগইন করতে আর কোনো ঝামেলা নেই।

ফেসবুক শেয়ার বাটন

থার্ড পার্টি সাইটের বিভিন্ন কন্টেন্ট যেমন পোস্ট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি ফেসবুকে শেয়ার করার জন্য শেয়ার বাটন যুক্ত করা থাকে। মূলত ব্যবহারকারীর সুবিধার্থেই এই ফেসবুক শেয়ার বাটনগুলো যুক্ত করা হয়। কিন্তু এই শেয়ার বাটনও কিন্তু আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চুরির কারণ হতে পারে।

অনেক হ্যাকাররা তাদের সাইটে শেয়ার বাটন নিজেরা যোগ করে এবং সেখানে ক্লিক করলে যেই সাইট ওপেন হয়, সেটা ফেসবুকের মতো দেখতে হলেও তা আসলে ফিশিং সাইট। আপনি ফেসবুক মনে করে লগইন করার চেষ্টা করতে গেলেই আপনার পাসওয়ার্ড চলে যাবে তাদের হাতে।









এক্ষেত্রেও আপনি যদি সতর্ক থাকেন তাহলে ফিশিং সাইট এড়াতে পারবেন। কেবল খেয়াল রাখবেন যেই লিংকে ক্লিক করছেন, তা facebook.com কি না।

পাবলিক কম্পিউটারে লগইন

সাইবার ক্যাফে বা এ জাতীয় পাবলিক কম্পিউটারে লগইন করার সময়ও সতর্ক থাকতে হবে। সাইবার ক্যাফে থেকে লগইন করার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হচ্ছে কি-লগার। অনেক সফটওয়্যার আছে যেগুলো কম্পিউটারে থাকলে আপনি ব্রাউজিং করার সময় ব্যবহৃত সব পাসওয়ার্ড সেইভ করে ফেলে। তবে ফায়ারফক্স বা ক্রোম ব্যবহার করলে এই ঝুঁকি থাকে না বলেই জানা গেছে। তবে আরেকটি সাধারণ ভুল অনেকেই করেন তা হলো remember me/keep me logged in বক্সে টিক দিয়ে লগইন করেন। অথবা পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করার অনুমতি চাইলে অনেকে না বুঝেই বা তাড়াহুড়োয় সেইভ করে ফেলেন। এতে করে আপনার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড চুরি না হলেও আপনার অ্যকাউন্টে অন্য কেউ অ্যাক্সেস পেয়ে যাচ্ছে যা সমানভাবেই ক্ষতিকর।









অতএব, আমাদের সবারই উচিৎ কেবল ফেসবুকই নয়, বরং ইমেইলসহ যাবতীয় সব পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া এবং বিশেষ করে কোনো সাইটে লগইন করার আগে বা পাসওয়ার্ড দেয়ার আগে এবং ইমেইলে আসা লিংকে ক্লিক করার আগে নিশ্চিত হয়ে নেয়া যে ইমেইলটি বা ওয়েবসাইটটি ফিশিং সাইট নয়। তাহলে ফেসবুকসহ যাবতীয় সব পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখা সম্ভব হবে।

মাইক্রোওয়েভ ওভেন যেভাবে কাজ করে



প্রথম প্রথম খুব অবাক লাগত যে, আমি প্লেটে করে খাবার দিচ্ছি ওভেনে। খাবার গরম হচ্ছে, কিন্তু প্লেট গরম হচ্ছে না। কিন্তু এটা কিভাবে সম্ভব? কারণ ওভেন থেকে যে গরম বাতাস খাবারকে গরম করার কথা, তা তো একই সাথে প্লেটটিকেও গরম করার কথা! কিন্তু সেরকম তো হচ্ছে না!



যারা যন্ত্রটি সম্পর্কে সামান্য জানেন তারা ইতিমধ্যে বুঝতে পেরেছেন আমার উপরের ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল! ওভেনে আসলে এরকম কোনই যন্ত্র নেই যা থেকে কোন গরম বাতাস বের হয়ে খাবারকে গরম করে।

আসলে ‘মাইক্রোওভেন’ এই নামটিতেই অনেকটা এর কাজের মূলনীতি লুকানো আছে। কি? ধরতে পারলেন না? ইংরেজিতে ব্যাপারটি পরিস্কার বুঝতে পারবেন।

Micro + wave + oven = Microwave oven (যাকে আমরা সচরাচর ‘মাইক্রোওভেন’ নামে ডেকে থাকি)।

মাইক্রোওভেন এ আসলে মাইক্রোওয়েভস এর মাধ্যমে খাবার গরম করা হয়। সাধারণত 2500 মেগা হার্জ বা 2.5 গিগা হার্জ এর তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় এসব যন্ত্রে। এই কম্পাঙ্কের তরঙ্গের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। তা হল এই কম্পাঙ্কের তরঙ্গ কেবলমাত্র পানি, চর্বি এবং চিনি জাতীয় বস্তু দ্বারা শোষিত হয়। আর শোষিত হওয়া মাত্রই তরঙ্গটি আনবিক তাপগতিতে পরিণত হয় এবং বস্তুটিকে গরম করে। সিরামিক, গ্লাস এবং অধিকাংশ প্লাস্টিক এই তরঙ্গ শোষণ করতে পারে না, আর এই জন্যই ওভেনে পাত্র গরম হয় না এবং শক্তিরও অপচয় হয় না। এক ঢিলে দুই পাখি মারা আর কি।

মাইক্রোওভেনে কখনও ধাতব পাত্র ব্যবহার করা উচিত নয়। এটি বলা হয়ে থাকে কারণ ধাতব পাত্র মাইক্রো ওয়েবকে প্রতিফলিত করে এবং খাবার কে গরম হতে বাধা দেয়।

বায়োস সেটিং বা পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার ৫ টি উপায়



বায়োস পাসওয়ার্ড দেওয়া হয় সাধারনত কিছু অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য। অনেকেই এটা ইউজ করেন বায়োস সেটিং রোধে বা বুটিং রোধে। কিন্তু মাঝে মাঝে এই অতিরিক্ত নিরাপত্তাই বিরক্তির কারন হতে পারে যদি আপনি পাশওয়ার্ড ভুলে যান বা কেউ উদ্দেশ্য প্রনীতভাবে এটা পরিবর্তন করে ফেলে। কিন্তু ত্যাতে ভয় পাবার কোন কারন নেই।

যে সকল উপায়ে বায়সের পাশওয়ার্ড রেসেট/রিমোভ বা বাইপাশ করা যায় তা হলঃ



* CMOS খুলে

* মাদারবোর্ড এর jumper ব্যবহার করে

* MS DOS কমান্ড ব্যবহার করে

* সফটওয়ার ব্যবহার করে

* ব্যকডোর BIOS পাশওয়ার্ড ব্যবহার করে

বিঃদ্রঃ এই পোষ্টটটি অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের জন্য। এটা সাধারন ব্যবহারকারী/হ্যাকারদের জন্য প্রযোজ্য নহে। অনুগ্রহ করে এটা প্রয়োগ করবেননা যদি আপনি হার্ডওয়ার এর কাজের সাথে পরিচিত না হন। কোন ধরনের সমস্যা বা ক্ষয়ক্ষতির জন্য লেখক দায়ী নন। তাই এটা অনুসরন করুন নিজ দায়িত্বে।

১. CMOS ব্যটারিঃ




প্রথমে পিসির পাওয়ার আন-প্লাগ বা বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন
তারপর স্বযত্নে সিপিইউ এর কেসিং খুলুন
ভিতরে খুব ভাল ভাবে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন যে ভিতরে মাদার বোর্ডের মধ্যে একটা পাতলা সিলভার কালারের CmoS ব্যাটারি আছে।
সেখান থেকে সিমস ব্যাটারিটি খুলে আনুন, এবং ১৫-২৫ মিনিট এটাকে অন্যত্র রেখে দিন।
এরপর আবার একই ভাবে সিমস ব্যাটারিটি আগের যায়গায় সেট করে দিন।
আশা করি আপনার বায়োসের পাশওয়ার্ড রিসেট হয়ে গেছে। যদি না হয় সেক্ষেত্রে এটাকে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত ও রাখাওতে হয় কোম্পানি ও কেইস ভেদে।



২. মাদারবোর্ডের Jumper ব্যবহার করেঃ

কম বেশি সব মাদারবোর্ড এরই জাম্পার আছে যা সিমসের সব সেটিংস ক্লিয়ার করতে পারে বায়োস পাশওয়ার্ড সহ। মাদারবোর্ডের ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে এই জাম্পারের অবস্থান নির্ভর করে। মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল পড়ে আপনি এটা জানতে পারেন বা নেটে সার্চ দিয়ে। আর ম্যানুয়াল না থাকলে আপনি ফিজিকালি দেখেতে পারেন সিমোস ব্যাটারির আশে পাশে। অধিকাংশ ম্যানুফেকচারার এরই CLR, CLEAR, CLEAR CMOS, ইত্যাদি দ্বারা লেভেল করে থাকে। জাম্পার খুজে পেলে সাবধানে এবং ভাল ভাবে খেয়াল করে দেখুন জাম্পারটি ৩ পিন বিশিষ্ট একটা সেটের মাঝের পিনের সাথে অন্য ডানের বা বামের পিনের সাথে কানেক্ট করা।







আপনাকে যা করতে হবে জাম্পারটি খুলে নিয়ে ঠিক মাঝের পিনের সাথে বিপরীত পিন কানেক্ট করিয়ে দিন।যেমন ১ ২ ৩ টি পিন হয়, এবং প্রথমে যদি ১ ২ কানেক্টেড থাকে পরে খুলে আপনাকে ২ ৩ কানেক্ট করিয়ে দিতে হবে। এখন কিচুক্ষন(মিনিট খানেক) অপেক্ষা করুন। তারপর আবার আগের মত লাগিয়ে দিন। তবে অবশ্যই খেয়াল করবেন যেপিসি খোলার পুর্বে এবং জাম্পার পরিবর্তনের সময় যেন পিসির পাওয়ায় সাপ্লাই ইউনিট বন্ধ থাকে।

৩. MS DOS কমান্ড ব্যবাহার করেঃ

এই পদ্ধতি কাজ করবে তখনই যখন আপনার সিষ্টেম চালু থাকবে, কারন এটা কাজ করতে হয় MS DOS এ। কমান্ড প্রম্পট ওপেন করুন ষ্টার্ট করুন START>>RUN>>cmd>>Enter। তারপর একে একে নিচের কমান্ড গুলো দিন।




debug

o 70 2E

o 71 FFquit




লক্ষ্য করুনঃ এখানে প্রথম লেটারটি ইংরেজি o কেউ ভুলেও এটাকে অংক 0 মানে শূন্য মনে করবেন না। উপরের কমান্ড গুলো দেবার পরে আপনার সিষ্টেম রিষ্টার্ট দিন। কাওরন এই কমান্ডগুলো আপনার সিমোস সেটিং রেসেট করে দিবে সাথে সাথে পাশওয়ার্ড ও। আপনি যদি জানতে চান কিভাবে এটা কাজ করছে তাহলে শুনুন।

এই পদ্ধতিতে আমরা MS DOS এর ডিবাগ টুলস ইউজ করি। o ক্যরেক্টারটি কমান্ডগুলোর প্রথমে বসে IO পোর্টের আউটপুট ভেলু বুঝায়। ৭০ ও ৭১ বুঝায় পোর্ট নাম্বার যা সিমোস মেমরিতে প্রবেশে ব্যবহৃত হয়। FF দ্বারা আমরা সিমোসকে বলি যে অখানে ইনভেলিড চেকসাম আছে, আর এই কমান্ডের সাথে এটাকে রেসেত করে যা বায়স পাশওয়ার্ডকেও রেসেট করে।

৪. সফটওয়ার ব্যবহার করেঃ

অনেক সফটওয়ার আছে যেগুলো সিমোসের সেটিংস বা পাশওয়ার্ড অথবা দুইটাই করতে পারে মুহুর্তের মধ্যেই। কিন্তু ঐ যে উপরে উল্লেখ করেছি, এটা করতে হলে আপনাকে পিসির এডমিন একাউন্টে ঢুকে থাকতে হবে যেখান থেকে এটা উইন্ডোজের ডসে কাজ করবে।

CmosPwd [http://www.facebook.com/topic.php?uid=84918604377&topic=16150]

৫. ব্যাকডোর বায়োস পাশওয়ার্ড দিয়েঃ

অনেক মাদারবোর্ড প্রস্তুতকারী কোম্পানি একটা পাশওয়ার্ড দিয়ে রাখে যা মাষ্টার পাশওয়ার্ড হিসেবে পরিচিত। এই মাষ্টার পাশওয়ার্ড শুধু মাত্র টেষ্ট ও ট্রাবলশুট করার জন্য তৈরী করা হয়। চলুন নিচে থেকে জেনে নিই বেশ কিছু কোম্পানির পাশওয়ার্ড।

AMI এর বায়োস পাশওয়ার্ডঃ




A.M.I.

AAAMMMIII

AMI?SW

AMI_SW

AMI

BIOS

CONDO

HEWITT RAND

LKWPETER

MI

OderPASSWORD

AWARD এর বায়োস পাশওয়ার্ড




01322222

589589

589721

595595

598598

ALFAROME

ALLy

aLLy

aLLY

ALLY

aPAf

_award

award

AWARD_SW

AWARD?SW

AWARD SW

AWARD PW

AWKWARD

awkward

BIOSTAR

CONCAT

CONDO

Condo

d8on

djonet

HLT

J64

J256

J262

j332

j322

KDD

Lkwpeter

LKWPETER

PINT

pint

SER

SKY_FOX

SYXZ

syxz

shift + syxz

TTPTHA

ZAAADA

ZBAAACAZJAAADC

PHOENIX এর বায়োস পাশওয়ার্ডঃ




BIOS

CMOS

phoenixPHOENIX

Misc এর কমন পাশওয়ার্ডঃ




ALFAROME

BIOSTAR

biostar

biosstar

CMOS

cmos

LKWPETER

lkwpeter

setup

SETUP

Syxz
Wodj


অন্যান্য ম্যানুফেকচারারের BIOS পাশওয়ার্ডঃ




Biostar – Biostar

Compaq – Compaq

Dell – Dell

Enox – xo11nE

Epox – central

Freetech – Posterie

IWill – iwill

Jetway – spooml

Packard Bell – bell9

QDI – QDI

Siemens – SKY_FOX

TMC – BIGO

Toshiba – Toshiba

VOBIS & IBM – merlin
আজকালকার অভিনেতা অভিনেত্রীদের মূল্যবোধে যেন মরিচা ধরে গেছে।৫ বছর আগেও অভিনেতা অভিনেত্রীদের অভিনয় পরিবারের সবাইকে মুগ্ধ করতো... Cast:(কাস্ট):অভিনেতা অভিনেত্রীবূন্দ Rust(রাস্ট):লোহার গায়ে যে মরিচা পড়ে

আমার এক আত্নীয়ের বিয়ের অনুসঠানে bride(কন্যা) বসে ছিল তখন bridegroom(বর) ঝড়ের বেগে ঘোড়ার গাড়ীতে এসে হাজির,যেন মনে হল তাদের ঘোড়ার লাগাম(Bridle) ছুটে গেছে...তাই জেনে রাখুন... Bridle(ব্রাইডল):ঘোড়ার লাগাম...। ২)ক্ষীণ দেহের man কে বামন বলা হয়... man-ক্ষীণ আর manikin এর মধ্যে মিলটা খুঁজে পেলেই আপনার word টা আত্মস্থ হয়ে যাবে... #Manikin[ম্যানিকিন]n: বামন ।
বাংলাদেশেই এ মুহূর্তে ২১ লাখের বেশি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। এত যে জনপ্রিয়তা, সে কারণেই ফেসবুক শুধু ব্যক্তিগত যোগাযোগের গণ্ডিতে আর আবদ্ধ নেই। সামাজিক, রাজনৈতিন আন্দোলন বা জনমত গড়ে তোলার হাতিয়ার হয়ে উঠেছে অনলাইনের এই মাধ্যমটি। ফেসবুকের এমন ব্যবহারই সবার কাম্য।
আবার যে কথা খোলা ময়দানে বলা যাচ্ছে না, কিন্তু তা দেশ-সমাজ ও সংস্কৃতির সংস্কারে বা উন্নতিতে প্রয়োজন—সে বিষয়ে সহজেই ব্লগে একটি লেখা সম্ভব। চাইলেই নিজের স্বাধীন মত প্রকাশ করা সম্ভব। অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ, ব্লগ—এ বিষয়গুলো আমাদের দেশে নতুনই বলা যায়। তবে এসবের অপব্যবহারও ইদানীং দেখা যায়। সাম্প্রতিক কালে দেখা গেছে, একটি মেয়ের পারিবারিক অ্যালবাম থেকে ছবি সরিয়ে ফেসবুকে ও ব্লগে প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর তাতে নানা ধরনের অরুচিকর মন্তব্য লেখা হয়েছে। কয়েকজন ব্লগার এর ওপর ভিত্তি করে এমন সব ব্লগ লিখেছে, যা রীতিমতো তাদের বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ ঘটায়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বললেন, ‘হঠাৎ একদিন দেখলাম, আমার ছবিতে অশ্লীল শব্দ ট্যাগ করা। লজ্জায় মাথা নুয়ে এল। ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিলাম।’
নাদিয়া (ছদ্মনাম) বললেন, ‘অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও আমার ফেসবুকের ওয়ালে দেখা যায়। এসবের কারণে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। ব্লগগুলোতে মাঝেমধ্যে এমন সব ভাষা ব্যবহার করা হয়, যা রুচির পরিচয় দেয় না। এসব দেখলে মনে হয় না ভালো কিছু লিখি। আর স্বভাবতই মানুষের এসব পড়ার প্রতি আকর্ষণ বেশি। নারীসংক্রান্ত কিছু হলে তো কথাই নেই, অনেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ে। যেন এসব মন্তব্য করলেই সমাজ শুদ্ধ হবে। এতে যে আরেকজনকে হেয় করা হচ্ছে, সেটি তারা ভাবে না। তাৎক্ষণিক একটা বিকৃত উল্লাসে তারা মেতে ওঠে। ভাবে, এই নারীকে হেয় করতে পারলেই সমাজের নারীকুলকে উদ্ধার করা সম্ভব।’
দেশের স্বনামধন্য সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন সেরিন (ছদ্মনাম)। পাশাপাশি শখের মডেলিংও করেন। বললেন, ‘এক বন্ধুর কাছে ফটোসেশন করেছিলাম। ছবিগুলো তার ফেসবুকের অ্যালবামেই ছিল। সেখান থেকে কে বা কারা বেশ কয়েকটি পর্নোসাইটে আমার ছবি দিয়ে দেয়। এরপর কী হয়েছিল, সেটি আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এতে একদিকে যেমন ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হচ্ছে, অন্যদিকে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে তারা। শখের মডেলিং বন্ধ হয়ে গেল। বাসা থেকে সবকিছুতে নিষেধাজ্ঞা জারি হলো। মরে যেতে ইচ্ছে হলো আমার। এ কেমন সমাজে বাস করছি।
‘কিন্তু মেয়ে দেখলেই এমন করতে হবে কেন? এর কি সত্যিই কোনো সমাধান নেই?’
এ বিষয়ে রায়ানস আর্কাইভস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী আহমেদ হাসান বলেন, ‘ব্লগ, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে আমরা যা দেখি, তা আমাদের সমাজের প্রতিচ্ছবি। অনেক সময় মুখোশের আড়ালে আসল মানুষটা বেরিয়ে আসে। স্বচ্ছভাবে তাকে দেখতে পাওয়া যায়। সমাজের বৈকল্য স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। অনেকে মেয়েদের ছবি বিকৃত করে। বিভিন্ন পর্নোসাইটে তার অনুমতি ছাড়া ছবি দিয়ে দেয়। এসব বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ। আবার কোনো মেয়েকে কেন্দ্র করে কিছু ঘটলে সব পুরুষ সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়ে, মানুষ হিসেবে তাকে দেখে না। এটা নারীকে পণ্য হিসেবে দেখার যে প্রবণতা, এটি তার আরেকটি বহিঃপ্রকাশ। ওয়েব প্রতিবাদ-প্রতিরোধ ও প্রতিক্রিয়াশীলদের মুক্ত বিচরণভূমি। ফলে যাঁরা শুদ্ধচিন্তা করেন এবং প্রগতিশীল, তাঁদের দায়িত্ব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সক্রিয় হয়ে ওঠা। অনলাইনে তৈরি হওয়া এই সমাজকেও শুদ্ধ করার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে বিশিষ্টজনদের। তাঁদের ব্লগসাইটে অনেক বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলেই এই বিকৃত মানসিকতার লোকেরা অবদমিত হবে।
‘মুক্তচিন্তার প্রকাশের মাধ্যম হলেও অন্যকে হেয় করবে, এমন কোনো লেখা প্রকাশ করা যাবে না। কর্তৃপক্ষকে যথাযথ সঞ্চালক বা মডারেটরের মাধ্যমে এসব ব্লগ বিবেচনায় নিতে হবে। এ ছাড়া ফেসবুকে নিজের মডারেটর নিজেকেই হতে হবে। যাতে ওয়ালে কোনো আজেবাজে লেখা না থাকে। অন্যরা দেখতে না পায়। কারও এ ধরনের প্রবণতা থাকলে শুরুতে সতর্ক করে দিতে পারেন। তাতে কাজ না হলে বন্ধুতালিকা থেকে বাতিল করে দেন।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোশাহিদা সুলতানা বলেন, শুধু ভার্চুয়াল জগতে নয়, বাস্তব জীবনেও এসব পুরুষের বিকৃত মানসিকতার শিকার হন নারীরা। নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ থাকবে। এটি খুব স্বাভাবিক। কিন্তু সীমা ছাড়িয়ে গেলে তা নারীর জন্য লাঞ্ছনার শামিল হয়। যেসব পুরুষ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে বা নিপীড়ক হিসেবে নারীকে হেনস্তা করে, তাদের কাউন্সেলিং করা প্রয়োজন। তবে পরিবার থেকেই এর শুরু হতে হবে। এর জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকতে হবে। দেখতে হবে, এসব সামাজিক যোগাযোগের সাইটে কোন পর্যায়ে গেলে তা নারীর নির্যাতন হয়। যথাযথ আইন প্রণয়ন করতে হবে, সে সম্পর্কে সবাইকে জানাতে হবে। অন্য কোনো নির্যাতন বা হুমকির সম্মুখীন হলে থানায় গিয়ে জিডি করা যায়। কিন্তু এসব মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার হলে জিডি করার কোনো নিয়ম আছে কি না, তা জনগণকে জানাতে হবে। সাইবার ক্রাইম নিয়ে আইন থাকলেও সে সম্পর্কে সাধারণ মানুষের তেমন সচেতনতা নেই। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, আইন হলেও এর যেন কোনো অপব্যবহার না হয়। নারীকে অপদস্থ করে তারা আনন্দ পায়। এটা কোনো কোনো পুরুষের নৈতিক অবক্ষয়ের আরেকটি প্রকাশ। মনে রাখতে হবে, এর মাধ্যমে কোনো কিছু অর্জন করা যায় না। তবে আইনের সঠিক ব্যবহার হলে শাস্তির ভয় থাকে।
পাইল্যাবস বাংলাদেশ লিমিটেডের মাহমুদুল হাসান বলেন, এই সমস্যা এক দিনে সমাধান করা যাবে না। মানুষের মানসিকতা, মূল্যবোধ ও আচার আচরণ সংযত করতে হবে। পরিবার থেকে যদি এসব শিখে আসে, তাহলে তার পক্ষে এ ধরনের কাজ করা সম্ভব নয়। সেখানেই নারীকে সম্মান দিতে শেখাতে হবে।
অন্যকে শ্রদ্ধা করার বিষয়টি শেখানো যাবে না। এ নিয়ে ফেসবুক ব্লগে ইতিবাচক পোস্ট লিখতে হবে। এ ধরনের জনসচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে। এ ছাড়া অনলাইন মানববন্ধন করা যেতে পারে। এতে সৃজনশীলতার প্রকাশ ঘটবে।
১)অতন্দ্র প্রহরী কোথায় অবস্থিত? ক)পাবনা ২)বীর বাংগালী কোথায় অবস্থিত? ঘ)খুলনা ৩)রক্তসোপান কোথায় অবস্থিত? গ)গাজিপুর ৪)চেতনা-৭১ কোথায় অবস্থিত? খ)কুস্টিয়া ... ৫)সংসপ্তক এর স্থপতি কে? খ)হামিদুজ্জামান খান ৬)স্বাধীনতা এর স্থপতি কে? খ)হামিদুজ্জামান খান ৭)ক্যাকটাস এর স্থপতি কে? খ)হামিদুজ্জামান খান ৮)অমর একুশে এর স্থপতি কে? ক)জাহানারা পারভিন ৯)শাপলা চত্বর এর স্থপতি কে? গ)আজিজুল জলিল পাশা ১০)সাম্পান ও কদম ফোয়ারা এর স্থপতি কে? ঘ)নিতুন কুন্ডু
#গত কুরবানি ঈদে এক কসাই এসেছিল...যে নিজেকে খুব চালাক(Clever-ক্লেভার) বলে দাবি করে কিন্তু দেখা গেল সে ছুরি(Cleaver-ক্লীভার) আনতে ভুলে গেছে Clever-(ক্লেভার)-চালাক Cleaver-(ক্লীভার)-কসাইয়ের ছুরি #গুরু আজম খানের গানটা মনে আছে নিশ্চয়..."আলাল ও দুলাল সাইকেল চড়ে ওর মেরে পৌছে বাড়ী" একটু খটকা লাগছে...Oar(ওর)=Paddle(প্যাডল)=বৈঠা
আমাদের দেশে শীতকাল বড় হ্রস্ব; তবু বাইরে ঠান্ডা পড়ে, মাঝেমধ্যে বেশ পড়ে, হিমশীতল। সে জন্য শীতকাল স্বাস্থ্যকর হবে না কেন? শরীর যখন লুকিয়ে ঢুকতে যায় ওম গরমে; আবহাওয়া যা-ই হোক, সুস্থ ও সবল থাকা চাই।

ঘুম যেন হয় ঠিকমতো
স্লিপ কাউন্সিলের মুখপাত্র জেসিকা আলেক্সান্ডার বলেন, সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুমের পরামর্শ থাকলেও আমরা সাড়ে ছয় ঘণ্টার বেশি ঘুমাই না তেমন। শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য রাতে সুনিদ্রা বড় প্রয়োজন। শীতকালে আমরা স্বাভাবিকভাবে বেশি ঘুমাই—রাতও লম্বা। এ সময় নিদ্রাকাল বাড়লেই ভালো।

দুধ খাবেন বেশি
শীতের সময় ঠান্ডা-সর্দি লাগার আশঙ্কা অনেক বেশি। তাই দেহ প্রতিরোধব্যবস্থা যাতে টিপটপ থাকে, তা নিশ্চিত করা চাই। দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য যেমন—দই, পনির এসব খাওয়া ভালো। প্রোটিন, ভিটামিন ‘এ’ ও ‘বি১২’-এর ভালো উৎস। ক্যালসিয়ামেরও ভালো উৎস। হাড়ও থাকে মজবুত। ননি তোলা দুধ, লো-ফ্যাট দই বেছে নিতে হয়।

বেশি বেশি খাবেন ফল-সবজি
বাইরে বেশ ঠান্ডা ও অন্ধকার, তখন অস্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত ফাস্টফুড খেতে যেন মন চায়; কিন্তু মনে রাখতে হবে, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতেই হবে। প্রতিদিন প্রচুর ফল-সবজি খাওয়া চাই। খুব মিষ্টি কিছু খেতে যদি মন চায়, তাহলে মিষ্টি শুকনো ফল খেজুর নয় কেন?
শীতের সবজি—ফুলকপি, বাঁধাকপি, স্কোয়াস, শিম, বরবটি, গাজর, ওলকপি ও মুলা কতভাবেই খাওয়া যায়—ভাপে সেদ্ধ, ঝোল, স্যুপ, নিরামিষ। বাহারি ফল খাবেন।

পরিবারের জন্য নতুন সব আউটডোর কাজকর্ম
শীতের দিন-রাত অলস জীবনযাপনের জন্য নয়। লেপমুড়ি দিয়ে বসে থাকা চলবে কেন? বরং পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন না—বেড়িয়ে আসুন দূরে কোথাও। শীতের সময় ভ্রমণেও মজা। নতুন কোনো খেলা বা সমুদ্রতীরে হাঁটুন, দৌড়ান। দড়িলাফ দিন। পাহাড় বেয়ে ওঠা। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের ওজন ঠিকঠাক থাকে। দেহ প্রতিরোধব্যবস্থা হয় উজ্জীবিত।
ঘরের ভেতরে থাকতে থাকতে মন কেন হাঁপিয়ে উঠবে? বেরিয়ে পড়ি, টেনশন যাবে উবে।

চাই স্বাস্থ্যকর প্রাতরাশ
সকালে পরিজ বেশ মজা হবে খেতে। শীতের সকালে এক বাটি পরিজ। দুধ-মুড়ি, খই-দুধ, মুড়ির নাড়ু বেশ মজা। সঙ্গে ফল, ফলের রস। রুটি, ডিম, ভাজিও চলে মাঝেমধ্যে। প্রাতরাশে শর্করা ও প্রোটিন থাকা চাই। শ্বেতসার ও আঁশ। সবজিও পাওয়া যায়—পেট ভরা থাকে দীর্ঘক্ষণ। মধ্য সকালে ভরপেট নাশতার লোভ চলে যায় ভরপেট প্রাতরাশ খেলে। ওটমিলও বেশ ভালো প্রাতরাশ। ভিটামিন ও খনিজের ভালো উৎস।
পরিজ: কোয়াকার ওটস ও ননি তোলা দুধ দিয়ে সঙ্গে যোগ হোক শুষ্ক ফল—চাকচাক করে কাটা কলা, চিনি বা নুন যোগ করা নয়।

মজায় মজায় ইংরেজী শিখাঃ 2

#আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়ত বাইক চালান।যাই হোক একবার বড়মামার সাথে বাইকে ঘুরতে গিয়েছিলাম।মামা সচরাচর হেলমেট পরেন না...কিন্তু মাঝপথে উঠল (ঝড়), মামা তাড়াতাড়ি হেলমেট পড়ে (ভাইঝর) নামিয়ে দিলেন... Visor-(ভাইঝর)-হেলমেটের যে অংশ চেহারা ঢেকে রাখে #জাল(পাকিস্তান) এবং স্নেয়ার(ফিনল্যান্ড) ব্যান্ডের নাম শুনেছেন নিশ্চয় Snare(স্নেয়ার)-জাল/ফাঁদ
১)কোথায় স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করা হয়? গ)পল্টন ময়দান ২)কখন স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করা হয়? ক)৩ মার্চ ১৯৭১ ৩)প্রথম অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট কে ছিলেন? খ)সৈয়দ নজরুল ... ৪)বীরউত্তম কতজন? ঘ)৬৮ ৫)বীরবিক্রম কতজন? ঘ)১৭৫ ৬)বীরপ্রতীক কতজন? ক)৪২৬ ৭)অস্থায়ী সরকারেরে সচিবালয় কোথায় ছিল? খ)কল্কতা ৮)বাংলাদেশকে স্বীক্রতি প্রদানকারী প্রথম আরব দেশ কোনটি? গ)ইরান

মজায় মজায় ইংরেজী শিখাঃ 1

#Butter=মাখন আমরা সবাই জানি।Batter মানে জানেন কি?প্রায় একই... Batter-(ব্যাটার)=ময়দা,মাখন,ডিম,দূধ দিয়ে তৈরি মন্ড যা দিয়ে কেক তৈরী হয়। #টিভিতে Surf Excel এর advertisemenet টা দেখেছেন নিশ্চয়... "-গেট আউট এভরিবডি,কি করছো এখানে? -মিস,কাল স্যাক রেস(বস্তা দৌড়) আছে তো তাই.... ........দাগ থেকে যদি ভাল কিছু হয় তাহলে দাগ ভাল।" তাহলে Sack(স্যাক)=বস্তা ****Knapsack(ন্যাপস্যাক)=প্রয়োজনীয় জিনিস বহন করার জন্য পিঠে যে থলি নেয়া হয়
1. সুলতানি যুগের অপর নাম কি? B. গৌড়ীয় যুগ 2. পারস্য কবি হাফিজকে কে বাংলাদেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল? A. গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ 3. বিমল ঘোষ এর ছদ্ম নাম কি? D. মৌমাছি 4. মহাকাব্য "মহাশ্মশান" পানিপথের কোন যুদ্ধ অবলম্বনে রচিত? C. তৃতীয়
5. দীনবন্ধু মিত্রের প্রথম নাটিক কোন প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়? A. বাংলা প্রেস
6. দীনবন্ধু মিত্র রচিত নাটক কোনটি? C. নীল দর্পণ
7. বাঙালি মুসলমান কবিদের মধ্যে প্রথম সনেট রচিয়তা কে? B. কায়কোবাদ
8. শওকত ওসমান রচিত নাটক কোনটি? B. কাকর মনি
9. কোন বাক্যে নাম পুরুষের ব্যবহার করা হয়েছে? A. ওরা কি করে?
10. আগার অর্থ কি? B. ঘর
11. "ত্রিশম্ক অবস্থা" বাগধারার অর্থ কি? D. মধ্যাবস্থা
12. "মৃগাম্ক" এর সমার্থক শব্দঃ C. চাঁদ
13. থামার প্রয়োজন নেই কোন যতি চিহ্নে? A. হাইফেন
14. "গলায়গামছা" কি সমাস? D. অলুক বহুব্রীহি
15. বাঙালীর লেখা বঙ্গাক্ষরে মুদ্রিত প্রথম মৌলিক গ্রন্থঃ C. রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র

কিছু ভৌগলিক উপনামঃ

# নিশিত সূর্যের দেশঃ নরওয়ে # প্রাচীরের দেশঃ চীন # মন্দিরের শহরঃ বেনারস # মরুভূমির দেশঃ আফ্রিকা
# মার্বেলের দীপঃ ইতালি
# মুক্তার দ্বীপঃ বাহরাইন
# মুক্তার দেশঃ কিউবা
# সম্মেলনের শহরঃ জেনেভা
# স্বর্ণ নাগরীঃ জোহান্সবার্গ।
# পৃথিবীর ছাদঃ পামির মালভূমি
# ইউরোপের ক্রীড়াঙ্গনঃ সুইজারল্যান্ড
# উত্তরের ভেনিসঃ স্টকহোম
# দক্ষিণের রানীঃ সিডনি
# দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেনঃ নিউজিল্যান্ড
# আগুনের দ্বীপঃ আইসল্যান্ড
# ট্যাক্সির নগরীঃ মেক্সিকো
# শ্বে্ত হাতীর দেশঃ থাইল্যান্ড
# বজ্রপাতের দেশঃ ভুটান
# হাজার হ্রদের দেশঃ ফিনল্যান্ড
# ম্যাপল পাতার দেশ, লিলি ফুলের দেশঃ কানাডা
# সূর্য উদয়ের দেশ, প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন, ভূমিকম্পের দেশঃ জাপান
# পোপের শহর, নীরব শহর, চির শান্তির শহর, সাত পাহাড়ের দেশঃ রোম
# দ্বীপের নগরী, নিশ্চুপ সড়ক শহর, শান্ত সড়ক, আদ্রিয়াটিকের রানীঃ ভেনিস
1. সাম্প্রতি মহাকাশে পাঠানো উপগ্রহ চুয়ানসিন ১-০৩ কি কাজ করবে? D. A+B 2. ফিফা কত সালে ফেয়ার প্লে ট্রফি প্রবর্তন করে? C. 1970 3. I need _____ soap to wash my hand. C. a piece of 4. Pin Point Error: "Despite of his illness, he did not come in the meeting yesterday." A. Despite of
5. Pin Point Error:
"Her Knowledge of english and math aid her in her MBA exam." C. aid
6. Which of the following group verb means "Sacrifice"? B. Lay down
7. Group Verb "Drop In" Means: A. দেখা করা
8. Income : Expenditure C. Production : Consumption
9. Beef : Steer C. Mutton : Goat
10. Correct passive form of the sentence "Honey taste sweet" D. a+b
11. The passive form of the sentence "Do not open the door"
B. Let not the door be opened
12. "Elocution" means: A. Oratory
13. ম্যান বুকার পুরষ্কার-2011 প্রাপ্ত বই কোনটি? D. The Sense of an Ending
14. কত বছর পর এবার কবিতার জন্য সাহিত্যে নোবেল দেওয়া হলো? A. 14 বছর
15. "Holy Bogy" শব্দটি কোন খেলার সাথে সম্পর্কিত? B. গলফ

দেশের প্রধান প্রধান নদী গুলোর উৎপত্তি, গতিপথ এবং সমাপ্তি

# ব্রহ্মপুত্রঃ তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকটে মানস সরোবর হ্রদ থেকে উৎপত্তি হয়ে কুড়িগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। গাইবান্ধার চিলমারীতে তিস্তার সাথে মিলিত হয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নামে পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ভৈরব বাজারে মেঘনার সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। আর মূল ব্রহ্মপুত্র নদী আর কিছুটা দক্ষিণে গিয়ে ময়মনসিংহের দেওয়ানগঞ্জের নিকট যমুনা নামে দক্ষিণে গেছে। গোয়ালান্দের রাজবাড়ীতে পদ্মার সাথে মিলিত হয়ে পদ্মা নামে পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। পদ্মা মেঘনার সাথে চাঁদপুরে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গপোসাগরে পতিত হয়েছে।

# মেঘনাঃ বারাক নদীর উৎপত্তি আসামের লুসাই পাহাড়। সিলেট দিয়ে বাংলাদেশের ঢুকে নাম হয় মেঘনা, যেটা ২ টি শাখা নদীতে বিভক্ত হয় সুরমা এবং কুশিয়ারা নামে। সুরমা এবং কুশিয়ারা আজমিরীগঞ্জে মিলিত হয়ে নাম হয় কালনি, কালনি ভৈরববাজারের নিকট মেঘনা নাম ধারন করে। মেঘনা ভৈরববাজারে পুরাতন ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে দক্ষিণ-পশ্চিমে যায়। পদ্মা-মেঘনা চাঁদপুরে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গপোসাগরে পতিত হয়েছে।

# পদ্মাঃ গঙ্গা নামে হিমালয়ের গাঙ্গেত্রী হিমবাহ থেকে উৎপত্তি হয়ে নবাবগঞ্জ দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে নাম হয় পদ্মা। পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে গোয়ালান্দের রাজবাড়ীতে যমুনার সাথে মিলিত হয়ে পদ্মা নামে পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। পদ্মা মেঘনার সাথে চাঁদপুরে মিলিত হয়ে মেঘনা নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গপোসাগরে পতিত হয়েছে।

# তিস্তাঃ সিকিমের পার্বত্য অঞ্চলে উৎপত্তি হয়ে নীলফামারী দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়ে গাইবান্ধার চিলমারীতে ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নামে পূর্ব-দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে।

(বুঝার জন্য ছবিটি ভালো করে খেয়াল করুন। ছবি ছোট মনে হলে এই লিংক দেখুনঃhttp://www.jabatour.com/images/map/bangladesh_map.jpg)
1. বংলাদেশের স্বতন্ত্র ঋতুঃ B. বর্ষাকাল 2. সিডর অর্থঃ A. চোখ 3. ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ রাজা সম্রাট অশোক কার সন্তান? B. বিন্দুসার 4. প্রাচীন ভারতের নেপোলিয়ান সমুদ্রগুপ্ত বাংলার ... কোন জনপদ তার অধীনে নিতে পারেননি? C. সমতট 5. কত সালের মধ্যে সরকার পুরো বাংলাদেশকে বিদ্যুৎের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্য নিয়েছে? A. 2021 সাল 6. কাপ্তাই হ্রদ কোন জেলায় অবস্থিত? A. রাঙামাটি 7. বাংলাদেশ বেতারের পূর্ব নাম কি ছিল? C. রেডিও বাংলাদেশ 8. আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে এ বছরের সেরা গায়িকা হয়েছেনঃ B. টেলর সুইফট 9. লাল আলোতে নীল রঙ এর ফুল কেমন দেখাবে? B. কালো 10. এক আলোক বৎসর=কত কিঃমিঃ? * অপশনে সঠিক উত্তর নেই * 11. তাপমাত্রা বাড়ালে চুম্বকত্ব-- A. কমবে 12. কোন যন্ত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু? A. ট্রানজিষ্টর 13. ব্লাক বক্স কোথায় থাকে? C. বিমানে 14. শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগঃ D. শূন্য 15. বায়ুর বেগ নির্ণয়ের যন্ত্রের নামঃ D. বুফোর্ট স্কেল 

শেষ ক্ষুদ্রঋণ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়? ভ্যালাডেলিড, স্পেন ► বান কি মুন দক্ষিণ সুদানে দূত হিসাবে কাকে নিয়োগ দেন? হেইলি মেনকারিয়োস, ইরিত্রিয়া... ► পরপর তিন ম্যাচে ৫ উইকেট নেওয়ার অধিকারি? ওয়াকার ইউনূস, পাকিস্তান ► ২০১৩ মহিলা বিশ্বকাপ ক্রিকেট কোথায় অনুষ্ঠিত হবে? ভারত

প্রাণী বিজ্ঞানঃ * ক্ষুদ্রতম স্তন্যপায়ী প্রাণীঃ বামন চিকা * ম্যালেরিয়া শব্দের অর্থঃ দূষিত বাতাস। * আর্থোপোডা প্রাণী জগৎের সর্ববৃহৎ পর্ব। * আমাশয়ের জীবাণুঃ Antamoeba Histolytica... * সাগর গাভী বলা হয় ডুগং কে। * পৃথিবীর সবচেয়ে হিংস্র প্রাণী হায়েনা। * সব চেয়ে ভারী উড়ন্ত পাখীঃ Kori Bustard * মানুষ খেকো মাছ পিরানহা। * চট্টগ্রামের চিরসবুজ বনে উড়ন্ত টিকটিকি পাওয়া যায়। * ম্যালেরিয়া রোগ ছড়ায় এনোফিলিস মশা, ডেঙ্গু ছড়ায় এডিস মশা।


* কাঁচ তৈরীর প্রধান উপাদান হলো বালি। * পঁচা ডিমের গন্ধযুক্ত গ্যাস হাইড্রোজেন সালফাইড। * সর্ব প্রথম অক্সিজেন আবিষ্কার করেন প্রিস্টলি। * টেষ্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট। * 24 ক্যারেটের স্বর্ণকে বিশুদ্ধ স্বর্ণ বলা হয়। * কার্বন মনো অক্সাইড এবং হাইড্রোজেনের মিশ্রণকে ওয়াটার গ্যাস বলে। * যে চক দিয়ে ব্লাক বোর্ডে লেখা হয় তা হলো ক্যালসিয়াম কার্বোনেট।
 
# শিল্প বিপ্লব শুরু হয় কোন দেশে? উঃ ইংল্যান্ড # 
পাকিস্তানের প্রথম নারী পররাষ্টমন্ত্রী কে? উঃ হিনা রাব্বানি
 # সৌরজগৎ এর ২য় বৃহত্তম গ্রহ কোনটি? উঃ শনি 
# কোন গ্রহের একটিও উপগ্রহ নেই? উঃ শুক্র.
# আকাশের উজ্জলতম নক্ষত্র কোনটি? উঃ লুব্ধক 
# মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ কোথায় সংঘটিত হয়? উঃ গাজীপুর 
# বাংলাদেশের সংবিধানে মোট কতটি সংশোধনী হয়েছে? উঃ 15 টি
 # জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কে? উঃ ড. মিজানুর রহমান
# কান্তজির মন্দিরের অপর নাম কি? উঃ নবরত্ন মন্দির 
# পানি পতনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলপ্রপাতঃ নাফাখুম (বান্দরবন)
 # ঢাকার নামকরণ জাহাঙ্গীর নগর করেছিলেন কে? উঃ সুবেদার ইসলাম খান 
# দেশের প্রথম বেসরকারী বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত? উঃ খুলনা 
# World Population Data-2011 অনুসারে বাংলাদেশ জনসংখ্যায় কত তম? উঃ 8th 
# আদমশুমারী 2011 অনুসারে আয়তনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম জেলাঃ নারায়ানগঞ্জ 
# বর্তমানে বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজের কল কোনটি? উঃ কর্ণফুলী কাগজকল

শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১১

 ১৯৯১ সালে রসায়নে নোবেল বিজয়ী রিচার্ড আর্নেস্ট তাঁর নোবেলপ্রাপ্তির খবরটা শুনেছিলেন বিমানে বসে। মস্কো থেকে বিমানে আসছিলেন তিনি। তাঁর অবস্থান জেনে বিমানের ক্যাপ্টেনকে ফোন করে নোবেল কর্তৃপক্ষ।
 সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী গুন্টার গ্রাস নোবেলপ্রাপ্তির খবর পান দন্তচিকিৎসকের চেম্বারে।
 অমর্ত্য সেন নোবেল জয়ের খবর পেয়েছিলেন ভোর পাঁচটায়। ফোনকল পেয়ে তিনি ভেবেছিলেন নিশ্চয়ই কোনো দুঃসংবাদ। এক কাপ কফি খেয়ে ধাতস্থ হয়েছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পান অমর্ত্য সেন।
 ইতালীয় মার্কিন চিকিৎসক লুইস ইগরানো তাঁর নোবেল জয়ের খবর বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। নোবেল ফাউন্ডেশনের যে কর্মকর্তা তাঁকে ফোন করেছিলেন তাঁকে তিনি বলেছিলেন, ‘আরেকবার বলুন তো।’
 একই অবস্থা হয়েছিল ১৯৯০ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়া উইলিয়াম শার্পের। টেলিফোনকারী নোবেল ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাকে তিনি বলেছিলেন, ‘আপনি নিশ্চয়ই রসিকতা করছেন।’

৫. Folklore Society কী? ক. সাংস্কৃতিক সংঘ
খ. ফুটবল খেলার ক্লাব গ. পুঁথি সংগ্রহকারী ব্যক্তিবর্গ
ঘ. ইউরোপ-আমেরিকার বিদ্বানদের সভা
৬. মনসুর বয়াতী কে?
ক. প্রখ্যাত গায়ক খ. প্রখ্যাত সাহিত্যিক
গ. প্রখ্যাত অভিনেতা ঘ. প্রখ্যাত লোককবি
৭. ‘Folklore’ কথাটির উদ্ভাবক কে?
ক. উইলিয়াম থমস খ. রোমা রোঁলা
গ. উইলিয়াম শেক্সপিয়ার ঘ. জন কিটস
৮. ‘পল্লী সাহিত্য’ প্রবন্ধের আলোকে অমূল্য রত্ন বিশেষ কোনটি?
ক. ছড়া খ. উপকথা গ. পল্লী গান ঘ. খনার বচন
৯. ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ কার লেখা?
ক. জসীমউদ্দীন খ. দক্ষিণারঞ্জন মিত্র
গ. ফররুখ আহমদ ঘ. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
১০. ‘প্রত্নতাত্ত্বিক’ অর্থ কী?
ক. প্রাচীন যুগের মৃত লোক খ. প্রাচীন শাস্ত্রবিদ
গ. পুরাতত্ত্ববিদ ঘ. মাটিবিষয়ক বিদ্যা
১১. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে পল্লী সাহিত্যের এখনো সমাদর করে কারা? ক. পণ্ডিতেরা খ. কবিরা
গ. পাড়া-গাঁয়ের লোকের ঘ. শহুরে লোকেরা
১২. বিশিষ্ট সাহিত্যিক রোমা রোঁলার দেশ কোনটি?
ক. জার্মান খ. ফ্রান্স গ. ইংল্যান্ড ঘ. ইতালি
১৩. মৈমনসিংহ গীতিকার মদিনা বিবির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েছিলেন কে?
ক. শেক্সপিয়ার খ. রোমা রোঁলা
গ. দীনেশচন্দ্র সেন ঘ. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
১৪. রোমা রোঁলা কত সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন?
ক. ১৮৪৮ খ. ১৯০১ গ. ১৯১৩ ঘ. ১৯১৫ সালে
১৫. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা সাহিত্যের কত আনা শহুরে সাহিত্য?
ক. চার আনা খ. আট আনা খ. বারো আনা ঘ. পনেরো আনা
১৬. ‘সাহিত্যের কি অমূল্যখনি পল্লীজননীর বুকের কোণে লুক্বায়িত আছে।’—নিচের কোনটি?
ক. ছড়াগান খ. খনার বচন
গ. মৈমনসিংহ গীতিকা ঘ. চর্যাগীতিকা
১৭. ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’—এটা কী?
ক. প্রবাদবাক্য খ. খনার বচন গ. ডাকের বচন ঘ. উপকথা
১৮। ‘এগুলো সরস প্রাণের জীবন্ত উৎস’—এগুলো কী?
ক. পল্লিগীতি খ. প্রবাদ গ. উপকথা ঘ. ছড়া
১৯. ‘তাতে কত প্রেম, কত গান, কত সৌন্দর্য, কত তত্ত্বজ্ঞান ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে।’—কীসে?
ক. প্রবচনে খ. উপকথায় গ. পল্লিগানে ঘ. রূপকথায়
২০. উপকথার আবেদন কীরূপ?
ক. আঞ্চলিক খ. কালিক গ. ব্যক্তিবিশেষ ঘ. সর্বজনীন
২১. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, আধুনিক শিক্ষার সর্বনাশা স্রোতে কী তলিয়ে যাচ্ছে?
ক. প্রাচীন ছড়া খ. প্রাচীন প্রবচন
গ. প্রাচীন পল্লী গান ঘ. প্রাচীন উপকথা
২২. ‘পিঁড়েয় বসে পেঁড়োর খবর’—এটা কী?
ক. প্রবাদ খ. প্রবচন গ. গাঁথা ঘ. জনশ্রুতি
২৩. ‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ কে সংগ্রহ করেন?
ক. চন্দ্র সেন খ. দীনেশচন্দ্র সেন
গ. দক্ষিণারঞ্জন মিত্র ঘ. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
২৪. মৈমনসিংহ গীতিকা কে সম্পাদনা করেন?
ক. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ খ. দক্ষিণারঞ্জন মিত্র
গ. দীনেশচন্দ্র সেন ঘ. চন্দ্রকুমার দে
২৫. নৃতত্ত্বের মূল্যবান উপকরণ কোনটি?
ক. ছড়া খ. প্রবাদ গ. গাথা ঘ. উপকথা
২৬. ‘রোদ হচ্ছে বৃষ্টি হচ্ছে, খেকশিয়ালীর বিয়ে হচ্ছে’ কোন ধরনের সাহিত্য?’
ক. প্রবাদ সাহিত্য খ. প্রবচন সাহিত্য
গ. ছড়া সাহিত্য ঘ. জনশ্রুতি সাহিত্য
২৭. বাঁধা বুলি আউড়ানো হতো কোন খেলায়?
ক. ব্যাডমিন্টন খ. কাবাডি গ. ফুটবল ঘ. চতুরঙ্গ
২৮. ‘চার্লস ল্যাম্ব’ কার রচনা?
ক. উইলিয়াম থমস খ. উইলিয়াম শেক্সপিয়ার
গ. জন কিটস ঘ. রোমা রোঁলা
২৯. অত্যাচারিত শ্রমজীবী দুঃখী মানুষের সাহিত্য কোনটি?
ক. Folklore খ. Proletariat গ. গাঁথা ঘ. গীতিকা
৩০. ‘ফোকলোর সোসাইটি’ সর্বপ্রথম কোথায় গঠিত হয়?
ক. ফ্রান্সে খ. লন্ডনে গ. ইতালিতে ঘ. আমেরিকায়
৩১. মানুষের উৎপত্তি ও বিকাশ-সংক্রান্ত বিজ্ঞান কোনটি?
ক. পুরাতত্ত্ব খ. ভূতত্ত্ব গ. নৃতত্ত্ব ঘ. জিনতত্ত্ব
৩২. ‘বালাম’ শব্দের অর্থ কী?
ক. বইয়ের খণ্ড খ. চাউল গ. প্রাসাদ ঘ. প্রাণী বিশেষ।
# পরবর্তী অংশ ছাপা হবে আগামীকাল

নমুনা বহুনির্বাচনী প্রশ্নের সঠিক উত্তর: পল্লী সাহিত্য: ৫. গ ৬. ক ৭. ক ৮. খ ৯. খ ১০. গ ১১. গ ১২. গ ১৩. খ ১৪. ঘ ১৫. গ ১৬. ঘ ১৭. গ ১৮. খ ১৯. ক ২০. গ ২১. ক ২২. খ ২৩. খ ২৪. গ ২৫. ক ২৬. খ ২৭. গ ২৮. ক ২৯. খ ৩০. খ ৩১. গ ৩২. খ।
 ডান হাতিদের মুখের ডান পাশ দিয়ে আর বাঁ হাতিদের মুখের বাঁ পাশ দিয়ে খাবার চিবানোর প্রবণতা বেশি।
 আনন্দময় বা তৃপ্তিকর কিছু চোখে পড়লে আমাদের চোখের মণি ৪৫ শতাংশ পর্যন্ত প্রসারিত হয়।
 টাইটানিক জাহাজ তৈরি করতে সাত মিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছিল আর টাইটানিক নিয়ে ছবি বানাতে খরচ হয়েছে ২০০ মিলিয়ন ডলার।
 আমাদের পুরো শরীর ঘুরে আসতে একটি লোহিত কণিকার ২০ সেকেন্ড সময় লাগে।
 পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় চার লাখ শিশু জন্মগ্রহণ করে এবং প্রায় এক লাখ ৪০ হাজার লোক মারা যায়।
 বেশির ভাগ ঘড়ির বিজ্ঞাপনে ঘড়িতে যে সময়টা দেখানো হয়, তা ১০: ১০টা। কারণ, এ সময়টাতে ঘড়ির কাঁটাগুলো এমন কৌনিক অবস্থানে থাকে যে, তা একটি মৃদু হাস্যময় মুখের মতো দেখায়।
 একটি জাম্বো জেটের উড্ডয়নে প্রায় ৪০০ লিটার জ্বালানি তেল লাগে।
 গুহাতে উড়ন্ত অবস্থায় বাধা পেলে বাদুর সব সময় বাম দিকে মোড় নেয়।
 ১৯৮০ সালে পৃথিবীর একটি মাত্র দেশে টেলিফোন ছিল না। দেশটি ভুটান।
 গ্রিসের জাতীয় সংগীতে মোট ১৫৮টি পঙিক্ত আছে।

শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১১

ফ্রি সফটওয়্যার

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের অন্যতম প্রয়োজনীয় বিষয় হচ্ছে সফটওয়্যার। বিভিন্ন কাজের প্রয়োজনে প্রত্যেককেই ব্যবহার করতে হয় নানান ধরনের সফটওয়্যার। অপারেটিং সিস্টেমের সাথে কিছু সফটওয়্যার দেয়া থাকলেও কাজের প্রয়োজনে আরো অনেক সফটওয়্যারই দরকার হয় সবার। ইন্টারনেটের সংযোগ থাকলে খুব সহজেই এ সফটওয়্যারগুলো ডাউনলোড করে নেয়া যায় বিনামূল্যেইর। সাধারণ লখালেখি থেকে শুরু করে ছবি দেখা, গান শোনা, ছবি সম্পাদনা করা কিংবা প্রয়োজনীয় যে কোনো ধরনের কাজের জন্যই প্রয়োজন সফটওয়্যার। এসকল সফটওয়্যারটি অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না কারো কাছে। তবে ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে খুঁজে বের করা যায় যে কোনো সফটওয়্যার। বেশিরভাগ সফটওয়্যার নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকলেও কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোকে বলা যায় সফটওয়্যার ভান্ডার। এসব ওয়েবসাইটে গেলে সেখান থেকেই পাওয়া যায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের সফটওয়্যার। এরকম কিছু ওয়েব সাইটের পরিচিতি তুলে ধরা হলো। সিনেট তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সকলের নিকট অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট হলো সিনেট। এই সাইটে প্রযুক্তি বিশ্বের খবরাখবর, বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্যের রিভিউসহ রয়েছে সফটওয়্যারের একটি বিশাল সংগ্রহ। ১৯৯৪ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে এই সাইটটি সফটওয়্যার ডাউনলোডের একটি নির্ভরশীল স্থানে পরিণত হয়েছে। সিনেট নেটওয়ার্কের আওতায় কাজ শুরু হলেও ২০০৮ সালে সিনেট নেটওয়ার্ক কিনে নেয় বিবিএস ইন্টার্যাকটিভ। সিনেট ডাউনলোড অংশে রয়েছে এর সফটওয়্যার সংগ্রহ যাতে রয়েছে ৪ লাখেরও বেশি সফটওয়্যার। বিভিন্ন ধরনের ক্যাটাগরি থেকে এখানে বেছে নেয়া যায় প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার। সিনেট ডাউনলোডের শুরুতেই রয়েছে উইন্ডোজ, ম্যাক, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বাছাইয়ের সুবিধা। যে কোনো প্লাটফর্মের জন্যই এতে রয়েছে পপুলার লিংকস সেখান থেকে জনপ্রিয়তম এবং সবচেয়ে বেশি ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যারের তালিকা পাওয়া যায়। এর সাব লিংক-এ রয়েছে মোস্ট পপুলার, নিউ রিলিজ, এডিটরস পিক, ইউজার ফেভারিট, টপ ফ্রি ওয়্যার, আপডেট ইওর সফটওয়্যার প্রভৃতি। এর পরে ক্যাটাগরি মেন্যুতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারের তালিকা। এর মধ্যে রয়েছে সিকিউরিটি সফটওয়্যার, ব্রাউজার, বিজনেস সফটওয়্যার, কমিউনিকেশন, ডেস্কটপ এনহ্যান্সমেন্ট, ডিজিটাল ফটো সফটওয়্যার, ড্রাইভার, এডুকেশনাল, এন্টারটেইনমেন্ট, গেমস, গ্রাফিক ডিজাইন, হোম, ইন্টারনেট, ইউটিলিটি, ভিডিও, অডিও প্রভৃতি ক্যাটাগরি। যে কোনো ক্যাটাগরিতে ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারের তালিকা পাওয়া যাবে। সেখান থেকে যে কোনো সফটওয়্যার ক্লিক করলেই পাওয়া যাবে সফটওয়্যারটি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য, সফটওয়্যারটি নিয়ে একটি রিভিউ এবং ডাউনলোড লিংক। এই সফটওয়্যারটি কতবার ডাউনলোড হয়েছে, সে তথ্যও পাওয়া যাবে সেখানে। এছাড়াও নির্দিষ্ট কোনো সফটওয়্যার খুঁজতে চাইলে সার্চ বক্সে তার নাম লিখলেই সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে। রিভিউসহ সফটওয়্যারের বেশ ভালো একটি সংগ্রহশালা সিনেট ডাউনলোড। এখান থেকে প্রতিদিন প্রায় সাড়ে তিন মিলিয়ন সফটওয়্যার ডাউনলোড হয়। সাইটটির ঠিকানা download.cnet.com ব্রাদারসফট সফটওয়্যারের আর একটি ভালো এবং জনপ্রিয় সংগ্রহ হচ্ছে ব্রাদারসফট। ২০০২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্রাদার সফট মূলতই একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড পোর্টাল। আলাদা আলাদা ব্যবহারকারীর হিসেবে এটি ইন্টারনেট ট্রাফিক পর্যবেক্ষনকারী সংস্থা কমস্কোরের শীর্ষ ওয়েবসাইটের তালিকাতেও স্থান পেয়েছে। ২ লাখেরও বেশি সফটওয়্যার সংগ্রহ রয়েছে ব্রাদারসফটে।

ফ্রি সফটওয়্যারগুলো এখান থেকে ডাউনলোড করা যায় বিনামূল্যেই। এখানেও রয়েছে উইন্ডোজ এবং ম্যাক উভয় প্লাটফর্মের সফটওয়্যার সংগ্রহ। আর প্রতিটি সফটওয়্যার সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। সিকিউরিটি সফটওয়্যার থেকে শুরু করে অডিও-ভিডিও, ছবি সম্পাদনা, ভিডিও সম্পাদনা, ডেস্কটপ ইউটিলিটি, ইন্টারনেট - সব ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে এতে। পাশাপাশি রয়েছে গেমস, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন, উইডগেট, ড্রাইভারসহ ওয়ালপেপারও। বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের তৈরি সফটওয়্যারগুলোও ব্রাউজ করা যায় প্রতিষ্ঠানের নাম থেকে ‘ব্র্যান্ড জোন’-এ। আরও রয়েছে সফটওয়্যারের বর্ণানুক্রমিক তালিকা। পাশাপাশি এর ব্লগে ঢুকলে পাওয়া যাবে সফটওয়্যার সম্পর্কিত নানান আলোচনা যা সফটওয়্যারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কার্যকরি ভূমিকা রাখবে। এ সাইটের ঠিকানা www.brothersoft.com সফট পিডিয়া উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্সসহ মোবাইল-এর জন্যও নানান ধরনের সফটওয়্যার আর অ্যাপ্লিকেশনের আরেকটি বড় ধরনের সংগ্রহ সফটপিডিয়া। এখানে অবশ্য প্রযুক্তি বিশ্বের নিত্যনতুন খবরাখবরও মিলে থাকে। ২০০১ সালে চালু হওয়া সফটপিডিয়া অনেকের কাছেই সফটওয়্যার ডাউনলোডের অন্যতম নির্ভরযোগ্য একটি ওয়েবসাইট। অ্যালেক্সা ট্রাফিক র্যাংকিং-এ এর স্থান রয়েছে উপরের দিকেই। এখানে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের মোট সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যা ৮ লাখেরও বেশি। এর সফটওয়্যার ব্রাউজ ট্যাবের মধ্যে রয়েছে উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্স, ড্রাইভার, গেমস, স্ক্রিপ্ট, মোবাইল ইত্যাদি। যে কোনো ট্যাব থেকেই সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারের তালিকা পাওয়া যায় সহজেই। আর তালিকা থেকে কোনো সফটওয়্যার সিলেক্ট করলে তার রিভিউ এবং অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় ডাউনলোড লিংকসহ। সফটওয়্যারের রিভিউ হিসেবে সফটপিডিয়া রিভিউকে বেশ মানসম্মত এবং নির্ভরযোগ্য হিসেবেই মনে করা যায় হয়। সফটপিডিয়ারের ঠিকানা : www.softpedia.com সফটনিক ১৯৯৭ সালে চালু হওয়া সফটনিক মূলতই স্পেনের বার্সোলোনা ভিত্তিক সফটওয়্যার ডাউনলোড পোর্টাল। স্পেনের সবচেয়ে বেশি ভিজিট করা ডাউনলোড পোর্টাল হচ্ছে সফটনিক। স্প্যানিশ ওয়েবসাইট হলেও সফটনিক রয়েছে ইংরেজি ভাষাতেও। এখানে সফটওয়্যার প্লাটফর্ম হিসেবে রয়েছে উইন্ডোজ, ম্যাক, পাম ওএস, পকেট পিসি, ফোন এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন। সফটওয়্যার ক্যাটাগরি হিসেবে এখানে রয়েছে ইন্টারনেট, ইউটিলিটিস, ডিজাইন এন্ড ফটোগ্রাফি, কাস্টমাইজ ইওর পিসি, অডিও, ভিডিও, সিকিউরিটি, সাইন্স এন্ড এডুকেশন, ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। প্রতিটি ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন সাব-ক্যাটাগরি। সফটনিকেও রয়েছে প্রতিটি সফটওয়্যারের রিভিউ, সফটনিক রেটিং, ইউজার রেটিং এবং সফটওয়্যার ব্যবহারকারীদের রিভিউ। আপনি নিজেও সফটনিকে নিবন্ধন করে যে কোনো সফটওয়্যার সম্পর্কিত আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবেন। পছন্দের এবং প্রয়োজনের সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে আপনি ভিজিট করতে পারেন en.softonic.com ওয়েবসাইটে। সফট ৩২ বিভিন্ন সফটওয়্যারের সংগ্রহ, সফটওয়্যারের বর্ণনা ও রিভিউসহ প্রয়োজনীয় আরেকটি ওয়েবসাইট হচ্ছে সফট৩২। এখানেও রয়েছে উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্স, মোবাইল এবং আইফোনের জন্য আলাদা আলাদা প্লাটফর্মের সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন। এর হোম পেজেই রয়েছে লেটেস্ট উইন্ডোজ সফটওয়্যারের একটি তালিকা। তার পরেই রয়েছে সবচেয়ে জনপ্রিয় উইন্ডোজ সফটওয়্যারের তালিকা যাতে আলাদা আলাদা করে ফ্রিওয়্যার এবং শেয়ার ওয়্যার-এর তালিকা রয়েছে। এর ডাউনলোড ক্যাটাগরির মধ্যে রয়েছে অডিও, ডেস্কটপ ম্যানেজমেন্ট, ড্রাইভার, গ্রাফিক্স, ইন্টারনেট, সিকিউরিটি, ভিডিও, বিজনেস, ডেভেলপার টুলস, গেমস, হোম এন্ড এডুকেশন, নেটওয়ার্ক টুলস, সিস্টেম ইউটিলিটিস, ওয়েব অথোরিং প্রভৃতি। প্রতিটি ক্যাটাগরিতেই রয়েছে প্রয়োজনীয় সাব ক্যাটাগরি। পাশাপাশি হট ডাউনলোডের একটি তালিকাতে রয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে বেশি ডাউনলোড হওয়া সফটওয়্যারের একটি তালিকা। সফট৩২-এর ঠিকানা www.soft32.com ম্যাক-এর জন্য সফটওয়্যার ম্যাক ব্যবহারকারীদের জন্য বিভিন্ন ক্রস প্লাটফর্ম ডাউনলোড পোর্টালের পাশাপাশি রয়েছে আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট। এর মধ্যে অবশ্য অ্যাপল নিজেই ম্যাক-এর নানান অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে চালু করেছে ‘ম্যাক অ্যাপ স্টোর’। সেখানে রয়েছে হাজারো অ্যাপ্লিকেশনের সমারোহ। এছাড়াও ম্যাকের জন্য ওয়েবসাইটের মধ্যে রয়েছে best macsoftware.org, www.pure-mac.com প্রভৃতি। আর ম্যাক অ্যাপস্টোরের ঠিকানা: www.apple.com/mac/app-store লিনাক্সের জন্য লিনাক্স প্লাটফর্মের বিভিন্ন সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেমের জন্যও রয়েছে বিভিন্ন সফটওয়্যার ডেভেলপারদের তৈরি নানান সফটওয়্যার। তবে লিনাক্স প্লাটফর্মের জন্য ক্যাননিক্যাল-এই রয়েছে লিনাক্স নির্ভর অ্যাপ্লিকেশনের বিশাল এক সংগ্রহ। এর ঠিকানা www.canonical.com। এছাড়াও রয়েছে www.linux.com/directory, www.ubuntu.com প্রভৃতি ওয়েবসাইট সেখান থেকে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটির ডাউনলোড লিংক পাওয়া যায়।      

ওয়ার্ডওয়েব

প্রচলিত ছাপা অভিধানের পরিবর্তে এখন আমরা কম্পিউটারে ডিজিটাল অভিধান ব্যবহার করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি অনেকেই। এরকম একটি অভিধান হচ্ছে ওয়ার্ডওয়েব। নামের সাথে ওয়েব থাকলেও এটি অফলাইনেও ব্যবহার করা যায় সহজেই। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, যে কোনো ওয়ার্ড, টেক্সট বা পিডিএফ ফাইল অথবা ওয়েব পেজ থেকে যে কোনো শব্দের উপর মাউসের কার্সর রেখে রাইট বাটন ক্লিক করলেই সেটি ওয়ার্ড ওয়েবে প্রদর্শন করবে অর্থসহ। এটি একটি ইংরেজি থেকে ইংরেজি অভিধান। এর শব্দ ভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ। আর ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে এটি প্রয়োজনে ইন্টারনেট থেকেই বের করে দিতে পারবে প্রয়োজনীয় শব্দের অর্থ।

ই-রিডার



আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সকলেই এখন ডিজিটাল ডিভাইসের উপর নির্ভরশীল। বিভিন্ন ক্ষেত্রেই বাড়ছে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার। ঠিক বইয়ের জগতেও এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে ই-বই। ডিজিটাল ডিভাইসের জন্য তৈরি ডিজিটাল সংস্করণের বইয়ের নামই হচ্ছে ই-বই। আর এসব ই-বই পড়ার জন্যই বিশেষভাবে তৈরি হয়েছে ই-রিডার। বর্তমান সময়ের কিছু জনপ্রিয় ই-রিডারের পরিচিতি তুলে ধরা হলো এই লেখায়।

ই-রিডার কি

ইলেকট্রনিক রিডার সংক্ষেপে ই-রিডার নামে পরিচিত। ই-বই বা ডিজিটাল সংস্করণের বই পড়ার সুবিধা রয়েছে যেসব ডিভাইসে, তাদেরকেই বলা হয় ই-রিডার। এতে ব্যবহূত হয় ই ইংক প্রযুক্তি যাতে লেখাসমূহ প্রদর্শিত হয় এবং ব্যবহারকারী সহজে তা পড়তে পারে। বর্তমানে মুদ্রণ বিশ্বে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে এসব ই-রিডার। এসব ডিভাইসের প্রধান সুবিধা হচ্ছে এগুলো সহজে বহনযোগ্য, হালকা, সহজে ব্যবহারযোগ্য, ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ী। এটি দিয়ে প্রখর সূর্যালোকের পাশাপাশি রাতেও পড়া যায় যেকোনো স্থানে, যেকোনো সময়ে।

আমাজন কাইন্ডল ই-রিডার

আমাজানের কাইন্ডল একটি ডিজিটাল বুক রিডার হিসেবে কাজ করে। এতে রয়েছে ৬ ইঞ্চি স্ক্রিন। এটি ১৬ লেভেল গ্রেস্কেল সমর্থন করে। এতে রয়েছে ২ গিগাবাইট ইন্টারনাল স্টোরেজ ক্ষমতা। এটি ইউএসবি ক্যাবলের মাধ্যমে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম। এছাড়া এর ওয়্যারলেস প্রযুক্তির মাধ্যমে এটি দিয়ে অনলাইনেও বই পড়া যাবে। বাজারে এর দ্বিতীয় সংস্করণ পাওয়া যাচ্ছে।

বার্নেস এন্ড নোবেল নুক

বাজারের আরেকটি ই-রিডার হচ্ছে বার্নস এন্ড নোবেল এর নুক। এতে রয়েছে গ্রেস্কেল ই ইংক স্ক্রিন। এতেও রয়েছে এতে ওয়্যাইফাই সংযোগ যা ইন্টারনেট থেকে সরাসরি বই পড়ার সুবিধা প্রদান করে। এতে অনবোর্ড ২ জিবি স্টোরেজ ছাড়াও রয়েছে মাইক্রো এসডি স্লট যার মাধ্যমে ১৬ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ বাড়ানো যাবে। এতে রয়েছে টাচ স্ক্রিন সুবিধা। এতে রয়েছে মিউজিক প্লেয়ার এবং এটি দিয়ে পিডিএফ ফাইলও পড়া যায়।

আসুস ডিআর-৯০০ ই-বুক

ই-রিডারের বাজারে আসুস নিয়ে এসেছে ডিআর-৯০০ মডেলের ই-বুক রিডার। এতে রয়েছে ৯ ইঞ্চি স্ক্রিন এবং এর রেজুলেশন ১০২৪ বাই ৭৬৮ পিক্সেল। এতে ওয়াইফাই প্রযুক্তি বিল্ট ইন রয়েছে। তাছাড়া এতে রয়েছে একটি অপশনাল থ্রি ফাংশন। এটি পিডিএফ, টেক্সট, ই-পাব এবং এইচটিএমএল এর মত জনপ্রিয় সব ফাইল ফরম্যাট সমর্থন করে। এতে গান সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা রয়েছে আর রয়েছে হেডফোন ব্যবহারের সুবিধা যাতে করে গান ও যেকোনো অডিও ফাইল শোনা যায় ।এর মেমোরি ৪ জিবি।

সনি পিআরএস-৭০০ ই-বুক রিডার

প্রথম ই-রিডার নির্মাতা সনি সম্প্রতি নিয়ে এসেছে তাদের নতুন মডেলের ই-রিডার পিআরএস-৭০০। স্টাইলিশ এই ই-রিডার সহজে ব্যবহারযোগ্য। এতে রয়েছে ৬ ইঞ্চি স্ক্রিন এবং ওজন মাত্র ১০ আউন্স। এটিও বিভিন্ন জনপ্রিয় ফাইল ফরম্যাট সমর্থন করে এবং এর বিশেষ সুবিধা হচ্ছে এতে ভার্চুয়াল কীবোর্ড ব্যবহার করা যায়।

এক উইন্ডোতে ফেসবুক ও টুইটার



সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার এখনকার ইন্টারনেট বিশ্বের অন্যতম প্রবণতা। একদিন এসব সাইটে স্ট্যাটাস হালনাগাদ না করলে যেন অস্বস্তিতে ভুগে থাকেন অনেকেই। ফেসবুক বা টুইটার ব্যবহার করার জন্য রয়েছে বেশ কিছু ক্লায়েন্ট অ্যাপ্লিকেশন যার মাধ্যমে একটি উইন্ডো থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় ফেসবুক বা টুইটারের একাধিক অ্যাকাউন্ট।

ডেসট্টয় টুইটার

ফেসবুকের মতো সমান জনপ্রিয় না হলেও পিছিয়ে নেই টুইটার। আর জনপ্রিয়তাতেও এটি বাড়ছে দিন দিন। টুইটারের অ্যাকাউন্টের সার্বিক নিয়ন্ত্রণের জন্যই বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন ‘ডেসট্রয় টুইটার’। অ্যাডোবি এয়ার নির্ভর এই অ্যাপ্লিকেশনটির নামের সাথে ডেসট্রয় থাকলেও তা ডেসট্রয়ার নয়; বরং একে ম্যানজোর বলাই ভালো। অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করলে ছোট্ট একটি উইন্ডোতে এটি প্রদর্শিত হয় এবং এর মাধ্যমেই নতুন টুইট, মেনসন বা টুইটারের ম্যাসেজগুলো পূর্ণভাবে ব্রাউজ করা যায়। অ্যাকাউন্টে নতুন কোনো টুইট আসলে বা মেসেজ থাকলে পপ-আপ মেসেজের মাধ্যমে এটি জানিয়ে দেয় সাথে সাথেই। তবে চাইলে এই অপশনটি নিষ্ক্রিয় করে দেবার ব্যবস্থাও রয়েছে। আবার পপ-আপ সক্রিয় থাকলে ডেস্কটপের ঠিক কোন জায়গাটিতে তা প্রদর্শিত হবে এবং কোন ধরনের নোটিফিকেশনে কোন ধরনের শব্দ করবে, সেগুলোও কাস্টমাইজড করা যায় এতে। পাশাপাশি ফন্ট এর আকার, রঙ, থিম সবকিছুই পরিবর্তন করা যায় ইচ্ছামতো। যোগ করা যায় নতুন নতুন আইকন। উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্স যেকোনো অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই কাজ করে এই অ্যাপ্লিকেশনটি। খুব ছোট্ট এবং হালকা এই টুইটার ক্লায়েন্টটি ডাউনলোড করতে ভিজিট করুন :www.destroytwitter.com

সিসমিক ডেস্কটপ

সব ধরনের সোস্যাল ওয়েব অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরি একটি অ্যাপ্লিকেশন ‘সিসটিমক ডেস্কটপ’। ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের সব অ্যাকাউন্টকে এই একটিমাত্র অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অ্যাডোবি এয়ার নির্ভর অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার পরই এতে যুক্ত করে দেয়া যায় ফেসবুক, টুইটারসহ যেকোনো সোস্যাল অ্যাকাউন্ট। আর তাতে করে এটি নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে এর উইন্ডেতে বিভিন্ন প্যানের মাধ্যমে প্রদর্শন করে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের তথ্য। তবে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টের তথ্য প্রদর্শনের স্থানগুলো কাস্টমাইজডও করা যায় এর মাধ্যমে। পাশাপাশি এতে রয়েছে শুধুমাত্র ফেসবুক বা শুধুমাত্র টুইটার অ্যকাউন্টের তথ্য প্রদর্শনের ব্যবস্থাও। সিসমিক ডেস্কটপের সবচেয়ে বড় সুবিধাটি হচ্ছে পৃথক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন ছাড়াও এটি ব্যবহারযোগ্য বিভিন্ন মোবাইল ডিভাইসে এবং বর্তমানের জনপ্রিয় সব স্মার্টফোনেও। আর এর বাইরেও এটি ইন-ব্রাউজার অ্যাপ্লিকেশন হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অর্থাত্, যে কোনো ব্রাউজারে এটি ইন্সটল করে নিলে ওই ব্রাউজারের মাধ্যমেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় ফেসবুক, টুইটার, মাইস্পেস বা লিংক এডইন এর সব অ্যাকাউন্ট। চমত্কার এই অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করতে ভিজিট করুন www.seesmic.com

হুট স্যুট

ব্যক্তিগত ব্যবহারের বাইরওে যারা বাণিজ্যিক কাজে একাধিক অ্যাকাউন্ট মেইনটেইন করে থাকেন ফেসবুকে; পাশাপাশি টুইটার, লিংক এডইন, ওয়ার্ডপ্রেস, পিং- এসব সাইটেও একাধিক অ্যাকাউন্ট ও পেজ চালু রাখেন, তাদের সব অ্যাকাউন্ট পেজের যাবতীয় কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য রয়েছে আরেক সোস্যাল ক্লায়েন্ট ‘হুটস্যুট’। বাণিজ্যিক বা প্রফেশনাল পর্যায়ে ব্যবহারের জন্য হলেও হুটস্যুট এ রয়েছে বিনামূল্যের সংস্করণ যার মাধ্যমে ৫টি সোস্যাল নেটওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট এবং ২টি আরএসএস ফিড নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে অর্থের বিনিময়ে অ্যাকাউন্টের পরিমাণ বাড়িয়ে নেয়া যায়। ক্লাউড নির্ভর এই সেবা ওয়েব ব্রাউজারসহ অ্যানড্রয়েড, আইফোন ও ব্ল্যাকবেরী প্লাটফর্মেও সমর্থনযোগ্য। বিনামূল্যের সংস্করণে সাইনআপ করার মাধ্যমে তৈরি হবে গ্রাহকের হুটস্যুট ড্যাশবোর্ড যেখানে প্রয়োজন মতো বিভিন্ন সোস্যাল ওয়েবসাইটের অ্যাকাউন্ট যোগ করা যাবে। এর বিভিন্ন ট্যাবের মাধ্যমে প্রদর্শিত হয় প্রতিটি অ্যাকাউন্ট। এতে রয়েছে শিডিউল টুইটের সুবিধা এবং এখান থেকে টুইটার অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত পরিসংখ্যান পাওয়া যায়। প্রফেশনালদের জন্য এটি হতে পারে ভালো একটি পছন্দ। ওয়েব ঠিকানা :www.hootsuite.com

টোয়ার্ল

আরেকটি ছোট্ট কিন্তু কার্যকরী একটি সোস্যাল ক্লায়েন্ট টোয়ার্ল। এটির ইন্টারফেস অনেকটা প্রচলিত ইন্সট্যান্ট মেসেঞ্জার ক্লায়েন্টের মতোই। তবে এতে রয়েছে নানা রকম সব ফিচার। এর মাধ্যমে একাধিক সোস্যাল অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রণ করা যায়। টুইটার, ল্যাকোনি, ফ্রেন্ডফিড এর অ্যাকাউন্টগুলো যুক্ত করলে নতুন যেকোনো টুইট বা মেসেজে এখানে নোটিফিকেশন প্রদর্শন করে। পাশাপাশি ফেসবুক, লিংক এডইন, মাইস্পেস-এ স্ট্যাটাস ও পোস্ট আপডেট করা যায়। সিসমিক ভিডিও থেকে এটি সরাসরি ভিডিও রেকর্ড করে টুইটারে আপলোড করতে পারে। এই সোস্যাল ক্লায়েন্টে রয়েছে ইংরেজি বানান যাচাইয়ের ব্যবস্থা। আর বিশেষ সুবিধার মধ্যে রয়েছে ‘ইউআরএল’ সংক্ষিপ্ত করার সুবিধা। যে কোনো বড় ওয়েব ঠিকানাকে এটি বিভিন্ন ইউআরএল সর্টেনারের মাধ্যমে সংক্ষিপ্ত করে দিতে পারে। সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমেই কাজ করে এটি। তবে এর জন্য প্রয়োজন হবে অ্যাডোবি এয়ার। ছোট্ট এই অ্যাপ্লিকেশনটি নামিয়ে নিতে ভিজিট করুন www.twhirl.org

চার্লস ব্যাবেজ


প্রযুক্তির ইতিহাসের অন্যতম এক স্মরণীয় ব্যক্তিত্বের নাম চার্লস ব্যাবেজ। তিনি ছিলেন একাধারে একজন গণিতবিদ, দার্শনিক, আবিষ্কারক এবং যন্ত্রপ্রকৌশলী। তিনিই সর্বপ্রথম প্রোগ্রামযোগ্য কম্পিউটারের ধারণার সূচনা করেন। ইতিহাসের প্রথম যান্ত্রিক কম্পিউটার আবিষ্কারের কৃতিত্বও তার। তার উদ্ভাবিত এই কম্পিউটারকে কেন্দ্র করেই পরবর্তীতে আরো জটিল এবং আধুনিক ডিজাইনের কম্পিউটার তৈরি হয়। প্রথম সেই যান্ত্রিক কম্পিউটারের ডিজাইন এখনও লন্ডন সায়েন্স মিউজিয়ামে প্রদর্শিত হয়। প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতার কারণে তার উদ্ভাবিত যন্ত্রটি সেই সময়ে সাফল্যের সাথে কাজ করতে পারেনি, তবে ১৯৯১ সালে তার ডিজাইন থেকেই সফলভাবে কর্মক্ষম একটি যন্ত্র তৈরি করা হয়। প্রতিভাধর এই ব্যক্তিত্বের সম্মানে বিশ্ববিখ্যাত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এছাড়া তার স্মরণে বিভিন্ন স্থাপনা ও রাস্তার নাম রয়েছে। তার জীবতকালে এবং মৃত্যুপরবর্তী সময়েও তাকে নানান পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। তার লেখা গ্রন্থগুলো এখন পাওয়া যায় ইন্টারনেটে। ১৭৯১ সালে জন্ম নেয়া এই মনীষী মৃত্যুবরণ করেন ১৮৭১ সালে। তার সম্পর্কে জানান যাবে উইকিপিডিয়া থেকে অথবা www.charlesbabbage.net সাইটে।


test 12


  • ১. ‘গোঁফ খেজুরে’ এই বাগধারাটির অর্থ কী?
  • A)  আরামপ্রিয়
  • B)  উদাসীন
  • C)  নিতান্ত অলস
  • D)  পরমুখাপেক্ষী
  •  
  • ২. ইসলামের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিচের কোন কাব্যের উপজীব্য?
  • A)  নুরনাম
  • B)  জিঞ্জীর
  • C)  সাত সাগরের মাঝি
  • D)  দিলরুবা
  •  
  • ৩. ‘মস্যাধার’-এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
  • A)  মত্স+আধার
  • B)  মত্স্য+আধার
  • C)  মসী+আধার
  • D)  মসি+আধার
  •  
  • ৪. ‘চাবি’ শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
  • A)  ফারসি
  • B)  ইংরেজি
  • C)  পর্তুগিজ
  • D)  ওলন্দাজ
  •  
  • ৫. ‘সবুজ পত্র’ বাংলা সাহিত্য কোন ভাষারীতি প্রবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে?
  • A)  চলতি
  • B)  বাংলা
  • C)  সাধু
  • D)  সংস্কৃতি
  •  
  • ৬. কোন শব্দে ধাতুর সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে?
  • A)  ঠলী
  • B)  পানাস
  • C)  পাঠক
  • D)  সেলামি
  •  
  • ৭. বাংলা গদ্য কোন যুগের ভাষার নিদর্শন?
  • A)  মধ্য যুগ
  • B)  প্রাচীন যুগ
  • C)  আধুনিক যুগ
  • D)  অন্ধকার যুগ
  •  
  • ৮. বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়াপদ কোথায় বসে?
  • A)  প্রথমে
  • B)  শেষে
  • C)  অব্যয় পদের পরে
  • D)  কর্মের পর
  •  
  • ৯. ‘সন্ধি’ ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
  • A)  রূপতত্ত্ব
  • B)  ধ্বনিতত্ত্ব
  • C)  পদক্রম
  • D)  বাক্যপ্রকরণ
  •  
  • ১০. বিদেশী অব্যয়জাত শব্দ কোনটি?
  • A)  আবার
  • B)  সহসা
  • C)  সাবাস
  • D)  নইলে
  •  
  • ১১. সাধু ভাষার বৈশিষ্ট্য কোনটি?
  • A)  গুরুগম্ভীর
  • B)  গুরুচণ্ডাল
  • C)  অবোধ্য
  • D)  দুর্বোধ্য
  •  
  • ১২. বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন কে?
  • A)  রাজা রামমোহন
  • B)  ব্রাসি হেলহেড
  • C)  অক্ষয় কুমার দত্ত
  • D)  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
  •  
  • ১৩. A Language never stands still-এর যথার্থ বঙ্গানুবাদ কোনটি?
  • A)  ভাষা নিজে কখনো সমৃদ্ধ নয়।
  • B)  ভাষা গতিশীল নয়।
  • C)  ভাষা একা এগিয়ে যেতে পারে না।
  • D)  ভাষা কখনো থেমে থাকে না।
  •  
  • ১৪. ‘সাহেব’ শব্দের বহুবচন কোনটি?
  • A)  সাহেবসমূহ
  • B)  সাহেবান
  • C)  সাহেবমণ্ডলী
  • D)  সাহেবকুল
  •  
  • ১৫. অনুবাদের সময় কোনটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি রাখতে পারে?
  • A)  প্রাঞ্জলতা ও কাঠিন্য
  • B)  সৌকর্য ও গাম্ভীর্যতা
  • C)  সহজবোধ্যতা ও পাণ্ডিত্য
  • D)  মৌলিকতা ও প্রাঞ্জলতা
  •  
  • ১৬. যে আকৃষ্ট হচ্ছে— এক কথায় কী?
  • A)  আকৃষ্টা
  • B)  কৃষ্যমান
  • C)  কৃষ্য
  • D)  কৃষ্যমনা
  •  
  • ১৭. বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীতিকবি কে?
  • A)  বিহারীলাল চক্রবর্তী
  • B)  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
  • C)  বিপ্রদাস বড়ুয়া
  • D)  বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
  •  
  • ১৮. ভাষার মূল উপকরণ কী?
  • A)  বাক্য
  • B)  ধ্বনি
  • C)  শব্দ
  • D)  বর্ণ
  •  
  • ১৯. ‘সূর্য উঠলে অন্ধকার দূরীভূত হয়’—বাক্যে ‘উঠলে’ পদটি কোন প্রকারের ক্রিয়াপদ?
  • A)  সমাপিকা
  • B)  প্রযোজক
  • C)  প্রযোজ্য
  • D)  অসমাপিকা
  •  
  • ২০. ‘অম্বু’ শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?
  • A)  পানি
  • B)  আগুন
  • C)  বাতাস
  • D)  মাটি
    • ১. ‘বায়ো’ শব্দের অর্থ কী?
    • A)  জীবন
    • B)  বাতাস
    • C)  পানি
    • D)  শক্তি
    •  
    • ২. বিশ্বের পানি মজুদের কত শতাংশ স্বাদুপানি?
    • A)  ২%
    • B)  ১২%
    • C)  ৪৮%
    • D)  ২৮%
    •  
    • ৩. মৌলিক রং কোনগুলো?
    • A)  লাল, সবুজ ও হলুদ
    • B)  লাল, সবুজ ও নীল
    • C)  সবুজ, সাদা ও হলুদ
    • D)  নীল, হলুদ ও গোলাপি
    •  
    • ৪. বিশ্বে পানি মজুদের পরিমাণ কত?
    • A)  ১৪১ বিলিয়ন ঘনলিটার
    • B)  ১৪১ মিলিয়ন ঘনলিটার
    • C)  ১৪১ ট্রিলিয়ন ঘনলিটার
    • D)  কোনোটিই নয়
    •  
    • ৫. ‘ম্যারাসমাস’ রোগ কিসের অভাবে হয়?
    • A)  শর্করা
    • B)  আমিষ
    • C)  ভিটামিন-কে
    • D)  চর্বি
    •  
    • ৬. শব্দকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে নিয়ে যায়—
    • A)  রেডিও
    • B)  ফ্যাক্স
    • C)  টেলেক্স
    • D)  ইন্টারনেট
    •  
    • ৭. সর্ব প্রথম যে উফসী ধান চালু হয় তা হলো—
    • A)  ইরি-১
    • B)  ইরি-২
    • C)  ইরি-৩
    • D)  ইরি-৮
    •  
    • ৮. এক চা চামচ উর্বর মাটিতে কতটি ব্যাকটেরিয়া বাস করে?
    • A)  প্রায় ৫-৬ কোটি
    • B)  প্রায় ১০-১২ লক্ষ
    • C)  প্রায় ১০-১২ কোটি
    • D)  প্রায় ২-৩ কোটি
    •  
    • ৯. বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ কত?
    • A)  ৩.০০%
    • B)  ০.০৩%
    • C)  ১.২৪ %
    • D)  ০.৬১%
    •  
    • ১০. মানুষের রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ শতকরা কত ভাগ?
    • A)  ৪৫%
    • B)  ৭৫%
    • C)  ৬৫%
    • D)  ৫৫%
    •  
      • ১. The Invention of computer has turned over ‘a new leaf’ in the history of modern technology. — Which of the following is nearest in meaning to the italicized idiom above?
      • A)  created a new history
      • B)  began a new civilization.
      • C)  opened a new chapter
      • D)  created a sensation.
      •  
      • ২. Five miles—a long distance.
      • A)  are
      • B)  were
      • C)  is
      • D)  have
      •  
      • ৩. It is very difficult to stop the cultivation of marijuana because—
      • A)  it grows very carelessly
      • B)  of it’s growth without attestation
      • C)  it grows well with little care
      • D)  it doesn’t care much to grow
      •  
      • ৪. Which is incorrect?
      • A)  The Bay of Bengal
      • B)  The Alps
      • C)  A Himalayas
      • D)  The Indian Ocean
      •  
      • ৫. There has not been a great response to the sale—?
      • A)  does there
      • B)  hasn’t there
      • C)  hasn’t it
      • D)  has there.
      •  
      • ৬. Because the first pair of pants did not fit properly, he asked for—
      • A)  another pants
      • B)  other pants
      • C)  the other ones
      • D)  another pair
      •  
      • ৭. What is the meaning of ‘debacle’?
      • A)  Uprising
      • B)  Success
      • C)  Victory
      • D)  Collapse
      •  
      • ৮. ‘The Mayor of Caster bridge’ is written by—.
      • A)  Thomas Hardy
      • B)  Ernest Hemingway
      • C)  Henric Ibsen
      • D)  Rudyard Kipling.
      •  
      • ৯. He enjoys doing others-
      • A)  for
      • B)  at
      • C)  down
      • D)  into
      •  
      • ১০. Complete the following sentence: If I had known you were coming...
      • A)  Would go to the station
      • B)  I had gone to the station
      • C)  I would have gone to the station
      • D)  I would be going to the station
      •  
      • ১১. ‘Exiguous’ means—
      • A)  close
      • B)  easy
      • C)  scanty
      • D)  difficult
      •  
      • ১২. “Gulliver’s Travels’ is a satire of —
      • A)  Jonathan Swift
      • B)  Henry Fielding
      • C)  John Bunyan
      • D)  Charles Dickens
      •  
      • ১৩. Olive Branch means-
      • A)  Ingredient of cookingoil
      • B)  Oil made of olive fruit
      • C)  Symbol of flattery
      • D)  Symbol of peace
      •  
      • ১৪. Which is the correct request?
      • A)  Attend school regularly.
      • B)  I know the man.
      • C)  Have you no pen to write with?
      • D)  Let me stay alone.
      •  
      • ১৫. He has been ill since Friday. The tense form is-
      • A)  Present perfect
      • B)  Present perfect continuous
      • C)  Past perfect
      • D)  past simple
      •  
      • ১৬. Who is the author of ‘India Wins Freedom’?
      • A)  Mahatma Gandhi
      • B)  J. L. Nehru
      • C)  Abul Kalam Azad
      • D)  Moulana Akram Khan.
      •  
      • ১৭. Abu was dismissed from his position—
      • A)  because his financial records were improperly.
      • B)  because finance wise he kept poor records
      • C)  for keeping improper financial records
      • D)  for keep financial records the were improper.
      •  
      • ১৮. How many eggs have your hens — this month? — Which of the following words best completes the above sentence?
      • A)  lain
      • B)  laid
      • C)  lay
      • D)  laid
      •  
      • ১৯. Select the best option: The phone rang but I didn't hear it. I -- asleep.
      • A)  should have
      • B)  must have
      • C)  must have been
      • D)  must be
      •  
      • ২০. The passive form of ‘The pill tastes bitter’ is—
      • A)  The pill was bitter when it was tasted
      • B)  The pill was bitter when it tasted
      • C)  The pill bitter when testing
      • D)  The pill is bitter when it is tasted
      •  
        • ১. বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি হচ্ছেন?
        • A)  এম এম রুহুল আমিন
        • B)  এ বি এম খায়রুল হক
        • C)  মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান
        • D)  সৈয়দ জে আর মোদাচ্ছির হোসেন
        •  
        • ২. রাজশাহী অঞ্চলের লোকসংগীত কোনটি?
        • A)  ধামাইল
        • B)  গম্ভীরা
        • C)  জারিগান
        • D)  ভাটিয়ালি
        •  
        • ৩. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা কত নটিক্যাল মাইল?
        • A)  ১০০
        • B)  ১৫০
        • C)  ২০০
        • D)  ২৫০
        •  
        • ৪. পূর্বাশা দ্বীপের অপর নাম—
        • A)  নিঝুম দ্বীপ
        • B)  সেন্টমার্টিন দ্বীপ
        • C)  দক্ষিণ তালপট্টি
        • D)  কুতুবদিয়া
        •  
        • ৫. ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জগামী আন্তনগর ট্রেনের নাম কী?
        • A)  এগারসিন্ধুর
        • B)  পারাবত
        • C)  পাহাড়িকা
        • D)  লালমণি
        •  
        • ৬. বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর কোনটি?
        • A)  হাইল
        • B)  হাকালুকি
        • C)  করচার হাওর
        • D)  ছায়ার হাওর
        •  
        • ৭. বরিশালের প্রাচীন নাম—
        • A)  সন্দ্বীপ
        • B)  জালালাবাদ
        • C)  চন্দ্রদ্বীপ
        • D)  নাসিরাবাদ
        •  
        • ৮. মিশুকের স্থপতি কে?
        • A)  মোস্তফা মনোয়ার
        • B)  হামিদুজ্জামান খান
        • C)  মঈনুল হোসেন
        • D)  শামীম সিকদার
        •  
        • ৯. বাংলাদেশে সরকারি জাহাজনির্মাণ কারখানাটি কোথায় অবস্থিত?
        • A)  নারায়ণগঞ্জ
        • B)  চট্টগ্রাম
        • C)  সিলেট
        • D)  খুলনা
        •  
        • ১০. বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র তৈরিতে কোন দেশ আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করে?
        • A)  জাপান
        • B)  যুক্তরাষ্ট্র
        • C)  ফ্রান্স
        • D)  চীন
        •  
        • ১১. কোন মহাদেশের একটি দেশেরও দূতাবাস বাংলাদেশে নেই?
        • A)  আফ্রিকা
        • B)  ওশেনিয়া
        • C)  উত্তর আমেরিকা
        • D)  দক্ষিণ আমেরিকা
        •  
        • ১২. ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন কে ছিলেন?
        • A)  নুরুল আমীন
        • B)  মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ
        • C)  খাজা নাজিমুদ্দীন
        • D)  এ কে ফজলুল হক
        •  
        • ১৩. ঘোড়াশাল সার কারখানায় কোন সার উত্পাদিত হয়?
        • A)  ইউরিয়া
        • B)  টিএসপি
        • C)  পটাশ
        • D)  অ্যামোনিয়া সালফেট
        •  
        • ১৪. ব্রহ্মপুত্র নদের উত্পত্তি হয়েছে হিমালয়ের কোন শৃঙ্গ থেকে?
        • A)  মানস
        • B)  কৈলাস
        • C)  রবাইল
        • D)  কাঞ্চনজংঘা
        •  
        • ১৫. ৩ জানুয়ারি ১৯৬৮ সালের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাটি কোথায় দায়ের করা হয়-
        • A)  আগরতলা
        • B)  লাহোর
        • C)  ঢাকা
        • D)  ইসলামাবাদ
        •  
        • ১৬. নিচের কোনটি সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচির আওতায় রয়েছে?
        • A)  প্রাথমিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি
        • B)  বয়স্ক-ভাতা কর্মসূচি
        • C)  উপকূলীয় বনায়ন কর্মসূচি
        • D)  সিডর দুর্গত এলাকায় কর্মসূচি
        •  
        • ১৭. সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অপর নাম—
        • A)  জিনজিরা
        • B)  সোনাদিয়া
        • C)  কুতুবদিয়া
        • D)  নিঝুমদ্বীপ
        •  
        • ১৮. মহাস্থানগড় কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
        • A)  গঙ্গা
        • B)  ব্রহ্মপুত্র
        • C)  করতোয়া
        • D)  মহানন্দা
        •  
        • ১৯. ‘এনফিল্ড’ কী?
        • A)  এক প্রকার বন্দুক
        • B)  একটি রাজনৈতিক দল
        • C)  একটি ক্রিকেট দল
        • D)  একটি সুপার শপ
        •  
        • ২০. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসে নিচের কোন পদার্থটি থাকে না?
        • A)  মিথেন
        • B)  কার্বন
        • C)  অক্সিজেন
        • D)  সালফার
        •  
          • ১. সম্প্রতি প্রকাশিত ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী যশোবন্ত কর্তৃক রচিত বইটির নাম কি?
          • A)  জিন্নাহ ইন্ডিয়া পার্টিশন ইন্ডিপেন্ড�
          • B)  ইমরান খান দ্যা ক্রিকেটার দ্যা প্লে দ্�
          • C)  ইন্ডিয়া উইন্স ফ্রিডম
          • D)  দ্যা স্পিরিট অব ইসলাম
          •  
          • ২. ইসরাইল রাষ্ট্রের জন্ম হয় কত সালে?
          • A)  ১৯৪৮ সালে
          • B)  ১৯৫০ সালে
          • C)  ১৯৫২ সালে
          • D)  ১৯৫৩ সালে
          •  
          • ৩. উত্তর আমেরিকা মহাদেশের আদিম জনগোষ্ঠীকে কী বলে?
          • A)  রেড ইন্ডিয়ান
          • B)  পর্তুগিজ
          • C)  দিনেমার
          • D)  নিগ্রো
          •  
          • ৪. পৃথিবীর জনসংখ্যা ৬০০ কোটিতে উন্নীত হয়—
          • A)  ১৯৯৩ সালে
          • B)  ১৯৯৫ সালে
          • C)  ১৯৯৭ সালে
          • D)  ১৯৯৯ সালে
          •  
          • ৫. CIA-এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
          • A)  ওয়াশিংটন ডিসি
          • B)  নিউইয়র্ক
          • C)  ডালাস
          • D)  ভার্জিনিয়া
          •  
          • ৬. সুয়েজ খালের দৈর্ঘ্য কত?
          • A)  ১২০ কিমি
          • B)  ১২৫ কিমি
          • C)  ১৫০ কিমি
          • D)  ১৬২ কিমি
          •  
          • ৭. ১৯৯৭ সালে বিশ্ব পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য অটোয়ায় স্বাক্ষরিত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি কোন দেশ-
          • A)  যুক্তরাষ্ট্র
          • B)  যুক্তরাজ্য
          • C)  কানাডা
          • D)  কোনোটিই নয়।
          •  
          • ৮. সুইজারল্যান্ডের জেনেভা নগরী কোন শিল্পের জন্য বিখ্যাত?
          • A)  লৌহ
          • B)  বিমান
          • C)  ঘড়ি
          • D)  কাগজ
          •  
          • ৯. ‘হাইডস পার্ক’ কোথায় অবস্থিত?
          • A)  রোমে
          • B)  বার্লিনে
          • C)  কোপেনহেগেনে
          • D)  লন্ডনে
          •  
          • ১০. ‘ক্ষমতা মানুষকে নীতিগ্রস্ত করে, চরম ক্ষমতা চরমভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত করে’—উক্তিটি কার?
          • A)  এরিস্টটল
          • B)  বার্টার্ন্ড রাসেল
          • C)  নার্কস
          • D)  ম্যাকাইভার
          •  
          • ১১. কোন দেশ বিশ্বকাপ চূড়ান্ত পর্বে সবচেয়ে বেশি বার (১৯ বার) খেলেছে?
          • A)  ব্রাজিল
          • B)  আর্জেন্টিনা
          • C)  জার্মানি
          • D)  ইতালি
          •  
          • ১২. আটলান্টিস কত সালে প্রথম মহাকাশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে?
          • A)  ১৯৮১ সালে
          • B)  ১৯৭৫ সালে
          • C)  ১৯৮৫ সালে
          • D)  ১৯৮২ সালে
          •  
          • ১৩. ২০০৯ সালে প্রথম বারের মতো অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী নারী যুক্তরাষ্ট্রের এলিনর অস্ট্রম কোন বিষয়ে অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার পান?
          • A)  অর্থনীতির উন্নয়নে সহযোগিতা
          • B)  অর্থনীতি পরিচালনায় সহযোগিতার ক্ষেত্�
          • C)  বাজার-ব্যবস্থার উপর নতুন তত্ত্ব উদ্ভ��
          • D)  বাণিজ্যের ধরন বিশ্লেষণের জন্য
          •  
          • ১৪. ‘সানরাইজ’ কার বিখ্যাত চিত্রকর্ম-
          • A)  ভিনসেন্ট ভ্যানগন
          • B)  পাবলো পিকাসো
          • C)  ক্লদ মোনে
          • D)  মাইকেল এঞ্জেলো
          •  
          • ১৫. ‘বার্মার’ নাম কত সালে মায়ানমার-এ রূপান্তরিত হয়?
          • A)  ১৯৮৯ সালে
          • B)  ১৯৯০ সালে
          • C)  ১৯৯১ সালে
          • D)  ১৯৯২ সালে
          •  
          • ১৬. এশিয়ার কোন দেশে আত্মহত্যার পরিমাণ বেশি?
          • A)  ভারত
          • B)  বাংলাদেশ
          • C)  নেপাল
          • D)  শ্রীলঙ্কা
          •  
          • ১৭. রবার্ট ভিতেক কোন দেশের ফুটবলার?
          • A)  ইংল্যান্ড
          • B)  স্লোভাকিয়া
          • C)  জার্মানি
          • D)  উরুগুয়ে
          •  
          • ১৮. ‘জিরো গ্রাউন্ড’ কোথায় অবস্থিত?
          • A)  লন্ডনে
          • B)  নিউইয়র্কে
          • C)  টরন্টোতে
          • D)  মুম্বাইয়ে
          •  
          • ১৯. ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ‘বিশ্বব্যাংক’ বলতে মূলত কোন সংগঠনকে বুঝায়?
          • A)  IBRD
          • B)  IDA
          • C)  MIGA
          • D)  IFC
          •  
          • ২০. ভলগা কোন মহাদেশের নদী?
          • A)  ইউরোপ
          • B)  আফ্রিকা
          • C)  আমেরিকা
          • D)  এশিয়া
            • ১. দুটি সমান্তরাল রেখা কতগুলো বিন্দুতে ছেদ করে?
            • A)  ০
            • B)  ১
            • C)  ২
            • D)  ৪
            •  
            • ২. ৩২-এর ২ ভিত্তিক লগারিদম কত?
            • A)  ৩
            • B)  ৪
            • C)  ৫
            • D)  ৬
            •  
            • ৩. The Value of a machine depreciates 10% annually. If it’s present value is Tk. 4,000, its value after 2 years hence will be-
            • A)  3200
            • B)  3240
            • C)  3260
            • D)  3280
            •  
            • ৪. Out of four numbers, the average of first three is 16 and that of the last three is 15. If the last number is 18, the first number is-
            • A)  25
            • B)  23
            • C)  21
            • D)  20
            •  
            • ৫. কোনো সংখ্যা ৩৭% হ্রাস পেলে ৩/৮ হয়?
            • A)  ২৫/৪২
            • B)  ৫/৪২
            • C)  ২৫/২৪
            • D)  ১৫/৪২
            •  
            • ৬. A mother is 3 times as old as her daughter, Six years ago, she was five times as old as her daughter. How old is the daughter now in years?
            • A)  20
            • B)  16
            • C)  14
            • D)  12
            •  
            • ৭. ৯৯৫২-এর ১২১/২% সমান কত?
            • A)  ৯৯৬
            • B)  ১২৪৪
            • C)  ২০৪৩
            • D)  ৮৯৯
            •  
            • ৮. ৬৪ কিলোগ্রামের বালি ও পাথরের টুকরার মিশ্রণে বালির পরিমাণ ২৫%। কত কিলোগ্রাম বালি মেশালে নতুন মিশ্রণে পাথর টুকরার পরিমাণ ৪০% হবে?
            • A)  ৯.৬
            • B)  ১১.০
            • C)  ৪৮.০
            • D)  ৫৬.০
            •  
            • ৯. ১২, ১৫, ৪৫, ৪৮, ১৪৪-এর পরবর্তী সংখ্যা—
            • A)  ১৪৭
            • B)  ১৫০
            • C)  ১৫৫
            • D)  ১৬০
            •  
            • ১০. একটি ১০,০০০ টাকার বিলের ওপর এককালীন ৪০% কমতি এবং পরপর ৩৬% ও ৪% কমতির পার্থক্য কত টাকা?
            • A)  শূন্য
            • B)  ১৪৪
            • C)  ২৫৬
            • D)  ৪০০
            •