আমাজন বনের আরেক রাজা “অ্যানাকোন্ডা” সম্পর্কে কিছু সত্য এবং মজার তথ্যঃ
১. অ্যানাকোন্ডার মূলত চার প্রকারের প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়।। ডার্ক স্পটেড অ্যানাকোন্ডা, হলুদ অ্যানাকোন্ডা, সবুজ অ্যানাকোন্ডা, বলিভিয়ান অ্যানাকোন্ডা।।
২. সবুজ অ্যানাকোন্ডা (অ্যানাকোন্ডা সাপের প্রধান প্রজাতি) হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ।। এটি সর্বোচ্চ ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এর ওজন হতে পারে ২২৭ কেজি পর্যন্ত!!
৩. অ্যানাকোন্ডার প্রধান খাদ্য তালিকায় রয়েছে ইঁদুর, ব্যাঙ, কচ্ছপ, শুকর, হরিণ, ইত্যাদি।।
৪. অ্যানাকোন্ডার শিকার ধরার পদ্ধতি অন্যান্য সাপের মত নয়।। এটি তার শিকারকে ছোবল দেয় না(যদিও ছোবল দেয়ার জন্য যথেষ্ট বড় বড় দাঁত রয়েছে)!! বরঞ্চ, এটি তার শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলে।। এরপর আস্তে আস্তে পুরো শরীরটাই গিলে নেয়!!
৫. একটি পূর্ণবয়স্ক ভেড়া/ছাগল/শুকর খাওয়ার পর একটি অ্যানাকোন্ডা প্রায় এক মাস না খেয়ে থাকতে পারে।। এর মাঝে এর খাবারের প্রয়োজন পড়ে না!!
৬. যদি শিকার খুঁজে না পাওয়া যায় তবে একটি অ্যানাকোন্ডা বড় একটি শিকারের পর অন্যকিছু না খেয়েও প্রায় ১ বছর কাটিয়ে দিতে পারে!!
৭. অ্যানাকোন্ডা পানির নিচে একটানা ১০ মিনিট পর্যন্ত দম না নিয়ে থাকতে পারে!! এরপর অক্সিজেনের প্রয়োজনে একে পানির উপরিভাগে চলে আসতে হয়!!
৮. মেয়ে অ্যানাকোন্ডা পুরুষ অ্যানাকোন্ডার চেয়ে সাইজে বড় হয়!!
৯. অন্যান্য সাপের সাথে অ্যানাকোন্ডার আরো একটি জায়গায় অমিল রয়েছে।। অন্যান্য সাপ যেখানে ডিম পাড়ে(পাইথন, কোবরা, ইত্যাদি) সেখানে অ্যানাকোন্ডা সরাসরি বাচ্চা জন্ম দেয়!! একটা মেয়ে অ্যানাকোন্ডা একসাথে ২৫-৩০টি বাচ্চা প্রসব করতে পারে!!
১০. একটি বাচ্চা অ্যানাকোন্ডা জন্মের সময়ই ২ ফুট লম্বা হয়ে থাকে এবং সাতার কাটার পারদর্শী হয়(আমি এতো বুইড়া হয়ে গেলাম, তাও পারি না)!! শুধু তাই নয়, এরা জন্মের সাথে সাথে শিকার ধরা শুরু করতে পারে!!
১১. একটি অ্যানাকোন্ডা দিনে ২০ কেজি পর্যন্ত খাবার গিলতে(খেতে) পারে।।
১২. অ্যানাকোন্ডা মানুষকে এড়িয়ে চলে।। এমনকি মানুষের গাঁয়ের গন্ধ পেলেই তারা লুকিয়ে পড়ে!! উল্টো মানুষ তাদের চামড়া এবং দাঁতের দামের জন্য গভীর বনে ঢুঁকে অ্যানাকোন্ডা শিকার করে!!
আমাজন নিয়ে এটাই ছিল আমাদের শেষ পোস্ট।। আপনাদের জানাতে গিয়ে অনেক নতুন নতুন তথ্য জানতে পেড়েছি।। আশা করি আপনাদের কাছেও সব না হোক অন্তত কিছু তথ্য নতুন ছিলো।।
আমাজন নিয়ে একটি ফটো অ্যালবাম দেয়া হবে আমাদের পেইজে।। সেখানে থাকবে আমাজনের বিভিন্ন প্রানির ছবি।।
১. অ্যানাকোন্ডার মূলত চার প্রকারের প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়।। ডার্ক স্পটেড অ্যানাকোন্ডা, হলুদ অ্যানাকোন্ডা, সবুজ অ্যানাকোন্ডা, বলিভিয়ান অ্যানাকোন্ডা।।
২. সবুজ অ্যানাকোন্ডা (অ্যানাকোন্ডা সাপের প্রধান প্রজাতি) হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ।। এটি সর্বোচ্চ ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এর ওজন হতে পারে ২২৭ কেজি পর্যন্ত!!
৩. অ্যানাকোন্ডার প্রধান খাদ্য তালিকায় রয়েছে ইঁদুর, ব্যাঙ, কচ্ছপ, শুকর, হরিণ, ইত্যাদি।।
৪. অ্যানাকোন্ডার শিকার ধরার পদ্ধতি অন্যান্য সাপের মত নয়।। এটি তার শিকারকে ছোবল দেয় না(যদিও ছোবল দেয়ার জন্য যথেষ্ট বড় বড় দাঁত রয়েছে)!! বরঞ্চ, এটি তার শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলে।। এরপর আস্তে আস্তে পুরো শরীরটাই গিলে নেয়!!
৫. একটি পূর্ণবয়স্ক ভেড়া/ছাগল/শুকর খাওয়ার পর একটি অ্যানাকোন্ডা প্রায় এক মাস না খেয়ে থাকতে পারে।। এর মাঝে এর খাবারের প্রয়োজন পড়ে না!!
৬. যদি শিকার খুঁজে না পাওয়া যায় তবে একটি অ্যানাকোন্ডা বড় একটি শিকারের পর অন্যকিছু না খেয়েও প্রায় ১ বছর কাটিয়ে দিতে পারে!!
৭. অ্যানাকোন্ডা পানির নিচে একটানা ১০ মিনিট পর্যন্ত দম না নিয়ে থাকতে পারে!! এরপর অক্সিজেনের প্রয়োজনে একে পানির উপরিভাগে চলে আসতে হয়!!
৮. মেয়ে অ্যানাকোন্ডা পুরুষ অ্যানাকোন্ডার চেয়ে সাইজে বড় হয়!!
৯. অন্যান্য সাপের সাথে অ্যানাকোন্ডার আরো একটি জায়গায় অমিল রয়েছে।। অন্যান্য সাপ যেখানে ডিম পাড়ে(পাইথন, কোবরা, ইত্যাদি) সেখানে অ্যানাকোন্ডা সরাসরি বাচ্চা জন্ম দেয়!! একটা মেয়ে অ্যানাকোন্ডা একসাথে ২৫-৩০টি বাচ্চা প্রসব করতে পারে!!
১০. একটি বাচ্চা অ্যানাকোন্ডা জন্মের সময়ই ২ ফুট লম্বা হয়ে থাকে এবং সাতার কাটার পারদর্শী হয়(আমি এতো বুইড়া হয়ে গেলাম, তাও পারি না)!! শুধু তাই নয়, এরা জন্মের সাথে সাথে শিকার ধরা শুরু করতে পারে!!
১১. একটি অ্যানাকোন্ডা দিনে ২০ কেজি পর্যন্ত খাবার গিলতে(খেতে) পারে।।
১২. অ্যানাকোন্ডা মানুষকে এড়িয়ে চলে।। এমনকি মানুষের গাঁয়ের গন্ধ পেলেই তারা লুকিয়ে পড়ে!! উল্টো মানুষ তাদের চামড়া এবং দাঁতের দামের জন্য গভীর বনে ঢুঁকে অ্যানাকোন্ডা শিকার করে!!
আমাজন নিয়ে এটাই ছিল আমাদের শেষ পোস্ট।। আপনাদের জানাতে গিয়ে অনেক নতুন নতুন তথ্য জানতে পেড়েছি।। আশা করি আপনাদের কাছেও সব না হোক অন্তত কিছু তথ্য নতুন ছিলো।।
আমাজন নিয়ে একটি ফটো অ্যালবাম দেয়া হবে আমাদের পেইজে।। সেখানে থাকবে আমাজনের বিভিন্ন প্রানির ছবি।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন