আমেরিকান সংবিধান
আমেরিকার ডিক্লারেশন অফ ইনডিপেনডেন্সে স্বাক্ষরদাতা ৫৬ পুরুষ, বা আমেরিকার প্রথম ৫৬ দেশপ্রেমিক, সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তারা বৃটিশ শাসন অমান্য করবেন এবং বৃটিশ উপনিবেশের বদলে উত্তর আমেরিকায় হবে স্বাধীন দেশ, ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা। এ ঘোষণাপত্রে এই ৫৬ জন পারস্পরিক অঙ্গীকার করেন, স্বাধীনতা অর্জনের জন্য তারা তাদের জীবন, ধন-সম্পত্তি ও মান-সম্মান বিসর্জন দিতে প্রস্তুত থাকবেন। এই দেশপ্রেমিকদের মধ্যে একজন বাদে বাদবাকি সবাই ছিলেন ধনী ভূস্বামী। অর্থাৎ, স্বাধীন না হতে পারলে তারা প্রভূত ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। সুদূর বৃটেনের রাজতন্ত্রকে হটিয়ে দিয়ে একটি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তারা তাদের জীবন ও সম্পত্তি বিসর্জন দিতে প্রস্তুত ছিলেন। তারা চেয়েছিলেন ব্যক্তি স্বাধীনতা, আইনের শাসন, ব্যক্তিগত দায়িত্বশীলতা এবং সাংবিধানিকভাবে সীমিত ক্ষমতার সরকার। মূলত এ চারটি উদারনৈতিক চিন্তাধারাই ছিল তাদের প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি।
তারপর ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা তিনটি ধাপ পেরিয়েছে।
এক. প্রজাতন্ত্র রূপে যাত্রা শুরু (১৭৭৬-১৮৬৪)।
দুই. গৃহযুদ্ধে আমেরিকার দক্ষিণ অঞ্চল পরাজিত হওয়ার পর নেশন বা একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে পরিচয় প্রতিষ্ঠা (১৮৬৫-১৯১৬)। এবং
তিন. প্রেসিডেন্ট উইলসন যখন ইওরোপের প্রথম মহাযুদ্ধে আমেরিকান সৈন্যদের পাঠান তখন একটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তি রূপে আমেরিকার আত্মপ্রকাশ (১৯১৭ থেকে বর্তমানকাল পর্য়ন্ত)।
যদিও ১৭৭৬-এ যুক্তরাষ্ট্রের সূচনালগ্নে মাত্র ৫৬ জন দেশপ্রেমিক ছিলেন এবং সাধারণ আমেরিকানরা এর বাইরে ছিলেন। তবুও পরবর্তীকালে এ তিনটি ধাপেই সাধারণ মানুষের দেশপ্রেমকে কাজে লাগিয়েছে আমেরিকার শাসক ও পলিটিশিয়ানরা।
আমেরিকার ডিক্লারেশন অফ ইনডিপেনডেন্সে স্বাক্ষরদাতা ৫৬ পুরুষ, বা আমেরিকার প্রথম ৫৬ দেশপ্রেমিক, সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, তারা বৃটিশ শাসন অমান্য করবেন এবং বৃটিশ উপনিবেশের বদলে উত্তর আমেরিকায় হবে স্বাধীন দেশ, ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা। এ ঘোষণাপত্রে এই ৫৬ জন পারস্পরিক অঙ্গীকার করেন, স্বাধীনতা অর্জনের জন্য তারা তাদের জীবন, ধন-সম্পত্তি ও মান-সম্মান বিসর্জন দিতে প্রস্তুত থাকবেন। এই দেশপ্রেমিকদের মধ্যে একজন বাদে বাদবাকি সবাই ছিলেন ধনী ভূস্বামী। অর্থাৎ, স্বাধীন না হতে পারলে তারা প্রভূত ক্ষতিগ্রস্ত হতেন। সুদূর বৃটেনের রাজতন্ত্রকে হটিয়ে দিয়ে একটি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তারা তাদের জীবন ও সম্পত্তি বিসর্জন দিতে প্রস্তুত ছিলেন। তারা চেয়েছিলেন ব্যক্তি স্বাধীনতা, আইনের শাসন, ব্যক্তিগত দায়িত্বশীলতা এবং সাংবিধানিকভাবে সীমিত ক্ষমতার সরকার। মূলত এ চারটি উদারনৈতিক চিন্তাধারাই ছিল তাদের প্রজাতন্ত্রের ভিত্তি।
তারপর ইউনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা তিনটি ধাপ পেরিয়েছে।
এক. প্রজাতন্ত্র রূপে যাত্রা শুরু (১৭৭৬-১৮৬৪)।
দুই. গৃহযুদ্ধে আমেরিকার দক্ষিণ অঞ্চল পরাজিত হওয়ার পর নেশন বা একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে পরিচয় প্রতিষ্ঠা (১৮৬৫-১৯১৬)। এবং
তিন. প্রেসিডেন্ট উইলসন যখন ইওরোপের প্রথম মহাযুদ্ধে আমেরিকান সৈন্যদের পাঠান তখন একটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তি রূপে আমেরিকার আত্মপ্রকাশ (১৯১৭ থেকে বর্তমানকাল পর্য়ন্ত)।
যদিও ১৭৭৬-এ যুক্তরাষ্ট্রের সূচনালগ্নে মাত্র ৫৬ জন দেশপ্রেমিক ছিলেন এবং সাধারণ আমেরিকানরা এর বাইরে ছিলেন। তবুও পরবর্তীকালে এ তিনটি ধাপেই সাধারণ মানুষের দেশপ্রেমকে কাজে লাগিয়েছে আমেরিকার শাসক ও পলিটিশিয়ানরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন