উচ্চ ভিটামিন সমৃদ্ধ ফলঃ পেয়ারা
ভিটামিন-সি আর ময়েশ্চারসমৃদ্ধ ফল পেয়ারা। পেয়ারা বর্ষাকালীন ফল হলেও বর্তমানে বাজারে ও অলি-গলিতে মেলে এই ফলের সন্ধান। প্রায় এক হাজার ৩০ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট ভিটামিন-এ এবং ৩৭৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি রয়েছে পেয়ারায়। উচ্চমাত্রার ভিটামিন এ ও সি ত্বক, চুল ও চোখের পুষ্টি জোগায় আর ঠান্ডা জনিত রোগ দুর করে।
ত্বকের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য ময়েশ্চার অনেক জরুরী। মুলত পেয়ারায় আছে প্রচুর পরিমানের ময়েশ্চার, যা তারুণ্য বজায় রাখে দীর্ঘদিন, ত্বকের রুক্ষ ভাব দুর করে ও শীতে পা ফাটা রোধ করে। পেয়ারায় বিদ্যমান ভিটামিন-এ ছোটদের রাত কানা রোগ দুর করে। অবশ্য বাচ্চারা পেয়ারার বীজ হজম করতে পারে না। তাই তাদের বীজ বাদ দিয়ে পেয়ারা খাওয়ানো উচিত।
সত্যিকার অর্থে একটি পেয়ারায় রয়েছে চারটি কমলা লেবুর সমান পুষ্টি। তাই আমার মতে সপ্তাহে অন্তত একটি হলেও পেয়ারা খাওয়া উচিত।
পেয়ারার খোসায় রয়েছে আশ জাতীয় উপাদান। অনেকে মনে করেন পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠ্যন্য সৃষ্টি করে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ পেয়ারার ভিতরের আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করেন। আর এছাড়াও পাকস্থলীর ক্যানসার দুরীকরণে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। মুলত পেয়ারায় আছে ক্যারটিনয়েড, পলিফেলন, লিউকোসায়ানিডিল ও অ্যামারিটোসাইড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষতস্থান শুকানোর ক্ষেত্রে অনেক ভুমিকা পালন করে। এছাড়াও ত্বককে আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে রক্ষা করে। ত্বক, চুল ও দাতের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে।
আর এতেই বোঝা যাচ্ছে যে আমাদের অবহেলার এই দেশী ফল অন্যান্য বিদেশী ফলের তুলনায় কতটা উপকারী। তাহলে এখন আপনাদের কাছেই আমার প্রশ্ন হলোঃ তাহলে কি দেশী ফল পেয়ারাকে অবহেলা করে বিদেশী ফল (যেমনঃ কমলা) উচ্চ দামে কিনে খাওয়াটা কি বেশী বুদ্ধিমানের কাজ হবে?? আমি আশা করছি এই পোষ্টা পড়ার পর হয়তবা একটু হলেও আপনারা পেয়ারার দিকে সচেতন হবেন।
ভিটামিন-সি আর ময়েশ্চারসমৃদ্ধ ফল পেয়ারা। পেয়ারা বর্ষাকালীন ফল হলেও বর্তমানে বাজারে ও অলি-গলিতে মেলে এই ফলের সন্ধান। প্রায় এক হাজার ৩০ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিট ভিটামিন-এ এবং ৩৭৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি রয়েছে পেয়ারায়। উচ্চমাত্রার ভিটামিন এ ও সি ত্বক, চুল ও চোখের পুষ্টি জোগায় আর ঠান্ডা জনিত রোগ দুর করে।
ত্বকের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য ময়েশ্চার অনেক জরুরী। মুলত পেয়ারায় আছে প্রচুর পরিমানের ময়েশ্চার, যা তারুণ্য বজায় রাখে দীর্ঘদিন, ত্বকের রুক্ষ ভাব দুর করে ও শীতে পা ফাটা রোধ করে। পেয়ারায় বিদ্যমান ভিটামিন-এ ছোটদের রাত কানা রোগ দুর করে। অবশ্য বাচ্চারা পেয়ারার বীজ হজম করতে পারে না। তাই তাদের বীজ বাদ দিয়ে পেয়ারা খাওয়ানো উচিত।
সত্যিকার অর্থে একটি পেয়ারায় রয়েছে চারটি কমলা লেবুর সমান পুষ্টি। তাই আমার মতে সপ্তাহে অন্তত একটি হলেও পেয়ারা খাওয়া উচিত।
পেয়ারার খোসায় রয়েছে আশ জাতীয় উপাদান। অনেকে মনে করেন পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠ্যন্য সৃষ্টি করে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ পেয়ারার ভিতরের আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করেন। আর এছাড়াও পাকস্থলীর ক্যানসার দুরীকরণে রাখে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। মুলত পেয়ারায় আছে ক্যারটিনয়েড, পলিফেলন, লিউকোসায়ানিডিল ও অ্যামারিটোসাইড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ক্ষতস্থান শুকানোর ক্ষেত্রে অনেক ভুমিকা পালন করে। এছাড়াও ত্বককে আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি থেকে রক্ষা করে। ত্বক, চুল ও দাতের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে।
আর এতেই বোঝা যাচ্ছে যে আমাদের অবহেলার এই দেশী ফল অন্যান্য বিদেশী ফলের তুলনায় কতটা উপকারী। তাহলে এখন আপনাদের কাছেই আমার প্রশ্ন হলোঃ তাহলে কি দেশী ফল পেয়ারাকে অবহেলা করে বিদেশী ফল (যেমনঃ কমলা) উচ্চ দামে কিনে খাওয়াটা কি বেশী বুদ্ধিমানের কাজ হবে?? আমি আশা করছি এই পোষ্টা পড়ার পর হয়তবা একটু হলেও আপনারা পেয়ারার দিকে সচেতন হবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন