১.দুধ-চা শরীরের জন্য উপকারী নয়। কারণ এটি পুষ্টি উপাদান শোষণে বাধা দেয়। দুধ ও চিনিযুক্ত চা ওজন বৃদ্ধি করে।
২. শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে গেলে শরীরে কিছু কিছু রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যেমন- ক্যান্সার, স্মরণ শক্তি কমে যাওয়া, স্ট্রোক এবং বন্ধ্যাত্ব।
৩. সিলেনিয়াম একটি সিনারোগ। খাদ্য তালিকায় এর অভাব ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এর ঝুঁকি বেড়ে যায় যখন রক্তে এর পরিমাণ থাকে <.৮৫ টষম/সষ.
৪. তিলে ভিটামিন ‘সি’ অনুপস্থিত।
৫. দুধ ই একমাত্র ভালো প্রোটিনের উত্স নয়। এটি ক্যালসিয়ামের ভালো উত্স। দুধে ভিটামিন সি ও আয়রণ অনুপস্থিত।
৬. চায়ের মধ্যে বিদ্যমান ট্যানিন আয়রণ শোষণে বাধা দেয়। যারা রক্তস্বল্পতায় ভূগছেন তারা দুধ-চা, লিগার চা ছেড়ে দিন।
৭. আমলকি ‘ভিটামিন সি’ এর উত্কৃষ্ট উত্স। এটি ফাইবারের উত্সও বটে। তাই আমলকি খান।
৮. ক্রোমিয়ামের (পযত্ড়সরঁস) -এর অভাবে ওঞে (ওসঢ়ড়রত্বফ মষঁপড়ংব ঃড়ষবত্ধহপব) তরান্বিত হয়। খাদ্যতালিকায় দৈনিক ৭০ মি.গ্রাম ক্রোমিয়াম থাকতে হবে। লাল চালের ভাত, লাল গমের রুটিতে ক্রোমিয়াম পাওয়া যাবে। এতে ডায়াবেটিক রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকার সম্ভাবনা অনেক।
৯. সস্তায় আয়রণ জাতীয় খাবার:
(ক) সবুজ শাক + লেবু (খ) তেঁতুল (গ) হলুদ (ঘ) গুড় (ঙ) ধনিয়া পাতা (চ) টেংরা শুটকি (ছ) ছোলা (জ) কাঁচা আম (ঝ) ডাল + লেবু (ঞ) লাল গমের রুটি (ট) ফুলকপি।
কাঁচা কলাতে কোন আয়রণ নেই।
১০.বেশী মূল্যে আয়রণ জাতীয় খাবার:
(ক) মাছ (খ) মাংস (গ) ডিমের কুসুম (ঘ) কলিজা (ঙ) বেদানা (চ) খেজুর (ছ) তরমুজ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন