প্রথমদিকের মোগল উদ্যানগুলোতে নহরের সংখ্যা বেশি থাকতো। তবে সেগুলো হতো সরু। পরবর্তী পর্যায়ে নহরের সংখ্যা বেড়ে যায় এবং তা অনেক বেশি প্রশস্থ হয়। পানি সরবরাহ ব্যবস্থাকে সঠিক রাখার জন্য মোগল বাগানগুলো হতো ক্রমশ ঢালু। মোগল উদ্যানগুলো হতো বর্গাকার বা আয়তাকার। আর সেগুলোকে সাধারণত ৪টি ভাগে ভাগ করা হতো। ইরানের 'চার-বাগ' তত্ত্বকে এখানে বাস্তব রূপ দেওয়া হতো। তবে রাস্তাগুলো থাকতো পুরোপুরি সোজা। এতে কোনো আঁকা-বাঁকা পথ থাকতো না। বাগানের চারদিকে থাকতো দেয়াল এবং তাতে বিশাল বিশাল প্রবেশ পথ থাকতো।
প্রবেশ পথও থাকতো নানাভাবে নানা মর্যাদার। মোগলদের উদ্যানকে কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়- প্রাসাদ উদ্যান, সমাধি উদ্যান, বিনোদন উদ্যান এবং অবকাশ যাপন উদ্যান। মোগল সম্রাটরা দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে যেতে অনেক বিনোদন বা অবকাশ যাপন উদ্যান তৈরি করে ফেলেছিল। সফর পথে কোথাও যদি তারা কয়েক দিনের জন্য থামতো বা সভা বসাতো, তখন সেখানে বাগান করে ফেলতো। প্রকৃতির প্রতি মোগলদের ভালোবাসা এত গভীর ছিল যে, তারা সাধারণ মানুষদেরও বৃক্ষরোপণে উৎসাহ দিত এবং গাছ লাগানোকে তারা ইবাদত মনে করতো। ফলে পথিকদের ছায়াদানের জন্য সড়ক-মহাসড়কের ধারেও অসংখ্য গাছ লাগানো হয়েছে সে সময়।
প্রবেশ পথও থাকতো নানাভাবে নানা মর্যাদার। মোগলদের উদ্যানকে কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়- প্রাসাদ উদ্যান, সমাধি উদ্যান, বিনোদন উদ্যান এবং অবকাশ যাপন উদ্যান। মোগল সম্রাটরা দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যেতে যেতে অনেক বিনোদন বা অবকাশ যাপন উদ্যান তৈরি করে ফেলেছিল। সফর পথে কোথাও যদি তারা কয়েক দিনের জন্য থামতো বা সভা বসাতো, তখন সেখানে বাগান করে ফেলতো। প্রকৃতির প্রতি মোগলদের ভালোবাসা এত গভীর ছিল যে, তারা সাধারণ মানুষদেরও বৃক্ষরোপণে উৎসাহ দিত এবং গাছ লাগানোকে তারা ইবাদত মনে করতো। ফলে পথিকদের ছায়াদানের জন্য সড়ক-মহাসড়কের ধারেও অসংখ্য গাছ লাগানো হয়েছে সে সময়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন